মুহাম্মদ তানিম নওশাদ : কিন্তু দুই ভিন্নরূপ গ্রহণ না করলে ঈশ্বরের লীলা প্রকট হয় না। সেইজন্য রাধা-কৃষ্ণের, ভক্ত-ভগবানের পৃথক অ¯িতত্ব অনুভব করা প্রয়োজন। সুতরাং পরমাত্মার সঙ্গে জীবাত্মার ভেদ ও অভেদ দুই-ই আছে। এর প্রয়োজন এবং ভেদ ও অভেদ কল্পনা অচিšত্য বা অজ্ঞাত। গৌড়ীয় বৈষ্ণবধর্মের এই হল দার্শণিক ভিত্তি, অচিšত্য ভেদাভেদ নামে যা পরিচিত।২৪
উপরোক্ত বয়ান থেকে শ্রীচৈতন্যদেবের অচিšত্য ভেদাভেদ তত্তে¡র সারও বোঝা গেলো।
স্বামী অমৃতানন্দ তার বই ‘শক্তি’তে দেবী তথা মাতৃশক্তিকে বুঝবার নিমিত্তে দেবী পুরাণ থেকে উদ্ধৃত করেছেন,
তিনি ব্রহ্মাদি দেবগণের ভুক্তিমুক্তি প্রদায়িনী, তিনি তাদের মা। (দেবী পুরাণম ২৯:২০)২৫
আমরা আবার শ্রীশ্রীচন্ডীতে আসি;
যখন দেবগণ একত্রে মহাদেবী সন্দর্শনে গেলেন, তারা তাকে বিনীতভাবে জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কে? ‘তিনি বললেন – আমি ব্রহ্মস্বরুপ। আমার থেকেই প্রকৃতি-পুরুষাত্মক সত্রুপ ও অসত্রুপ জগত উত্পন্ন হয়েছে। আমি আনন্দ ও নিরানন্দরুপা। আমি বিজ্ঞান ও অবিজ্ঞানরুপা। অবশ্য জ্ঞাতব্য ব্রহ্ম এবং আমিই অব্রহ্ম। পঞ্চীকৃত ও অপঞ্চীকৃত মহাভূতও আমিই। এই সমগ্র দৃশ্য জগত আমিই। বেদ ও অবেদ আমি। বিদ্যা ও অবিদ্যাও আমি, অজা আর অনজাও (প্রকৃতি ও তার থেকে ভিন্ন) আমি, ঊর্ধ্ব, অধঃ, চারিদিকও আমিই’।২৬
এই আলোচনা উপনিষদেও প্রবলভাবে আলোচিত হয়েছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পরম সত্ত¡ার দ্বিভাজন উপনিষদে যেভাবে এসেছে তার সারাংশকে কাব্যিকভাবে এভাবে একেছেন,
যে ভাবে পরম-এক আনন্দে উত্সুক
আপনারে দুই করি লভিছেন সুখ,
দুয়ের মিলন-ঘাতে বিচিত্র বেদনা
নিত্য বর্ণ, গন্ধ, গীত করিছে রচনা।২৭
কিন্তু শাস্ত্রীয় ও ভাবগত উভয় বিচারেই এই বিভাজন একজন থেকে অপরজনকে বিযুক্ত করতে নয়, একে অপরকে আরো পরিপূর্ণ, আরো সামগ্রিক করতে করা হয়েছে। বৈষ্ণবদের বেশ কিছু প্রধান ধারা, আর সেইসাথে শাক্ত ও তান্ত্রিকদের মতে এই সামগ্রিক রুপটিও নারী রুপিনী। শাক্ত ও তান্ত্রিকদের চোখে তিনি শ্যামা, কালী, দুর্গা, ভৈরবী, চন্ডী। আর বৈষ্ণবকুলে তিনিই শ্রীমতি রাধিকা বা শ্রীমতি রাধারাণী। তবে শ্বেতাশ্বতর উপনিষদ বলছে, সৃষ্টির সেই মহালগ্নে পরমশক্তি নারীও নন, পুরুষও নন,
নৈব স্ত্রী ন পুমানেব নৈব চায়ং নপুংসকঃ। (শ্বেতাশ্বতর উপনিষদ, ৫:১০)
অর্থাত, তিনি স্ত্রী নন, পুরুষ নন, নপুংসকও নন।২৮
তারমানে বিভাজনের পরে তিনি হলেন নারী ও পুরুষ। তাহলে শাক্ত ও তান্ত্রিকদের কাছে তিনি জগদম্বা বা জগজ্জননী কেনো, কেনো তিনি দেবী রুপে অর্থাত নারীরুপে আরাধ্যা? উত্তর দ্বিমুখী। প্রকৃতিকে কল্পনা করা হয় নারী রুপে, কারণ তিনি সৃষ্টি করেন, উত্পাদন করেন, শুষ্কতম ভূমিতেও তিনি জীবনের প্রবাহ তৈরী করেন। এই জগতকেও তিনি সৃষ্টি করেছেন তার মাতৃবৈশিষ্ট দিয়ে। ফলে প্রকৃতি জননী, অর্থাত নারী। প্রশ্ন উঠতে পারে, সেক্ষেত্রে সারা দুনিয়ায় কেনো পরমশক্তিকে নারী রুপে ভজনা করা হচ্ছে না? আর ভারতেও সর্বত্র দেবীরা বঙ্গ বা উড়িষ্যার মত প্রধান শক্তি রুপে বন্দিতা নন। সেসব অঞ্চলে রাম ও কৃষ্ণের সাথে সাথে বিনায়ক, অর্থাত গণপতি বা গণেশের, কার্তিক বা মুরাগনের এবং শিবের নানা রূপ যেমন: নটরাজ, ভেঙ্কটেশ ইত্যাদির পূজার চল বেশি। উত্তরে বলতে হয়, এর কারণ সম্ভবতঃ বঙ্গ বা উড়িষ্যার মাতৃতান্ত্রিকতার (Matriarchy) প্রভাব। পুরুষতান্ত্রিকতা এই অঞ্চলগুলোতে তার প্রভাব বি¯তারের পরেও আজো গারো ও সাওতালদের মধ্যে মাতৃতান্ত্রিকতা টিকে আছে। ফলে এটি অনুমেয় যে, একদা এখানে মাতৃতান্ত্রিক সমাজ প্রবলভাবেই রাজত্ব করেছে। বর্তমানকালের প্রত্নতত্ত¡বিদ ও ঐতিহাসিকদের অনেকে বলছেন, দক্ষিণ এশিয়ার উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত ৩,৩০০ খৃষ্টপূর্ব সাল থেকে ১,৩০০ খৃষ্টপূর্ব সাল পর্যšত টিকে থাকা হরপ্পা সভ্যতা মাতৃতান্ত্রিক ছিলো। ঐ সভ্যতার বিভিন্ন আইকন (Icon), প্রতিমা বা বিগ্রহ (Idol) ইত্যাদি থেকে অনুমান করা হয়েছে যে, এটির বৈশিষ্ট্য ছিলো মাতৃতান্ত্রিক, সেইসাথে সমাজ ছিলো মেট্রিলোকাল (matrilocal), অর্থাত, সমাজে যে হাইয়ারআর্কি ((hierarchy) বিদ্যমান ছিলো, সেখানে গুরুত্বপূর্ণ পদে নারীরা সমাসীন ছিলেন।২৯ দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায় জন মার্শাল (John Hubert Marshall, 1876-1958) ও মর্টিমার হুইলারের (Robert Eric Mortimer Wheeler,1890-1976) বরাতে লিখেছেন যে, হরপ্পা, মহেনজোদাড়ো ও চানহুদাড়ো সভ্যতাগুলোতে পোড়ামাটির মাতৃকা ও মাতৃমূর্তি পাওয়া গিয়েছে। যেগুলো এতটা সযত্নে তৈরী এবং অলঙ্কার ও মুকুট দ্বারা বিভূষিত ছিলো যে বোঝা যায়, তারা ঐ সভ্যতাগুলোতে পরম আরাধ্যা ছিলো।৩০ ফলে এখান থেকে প্রতীতি হয় যে, বঙ্গ বা উড়িষ্যায় একদা মাতৃতান্ত্রিকতার প্রবল জোয়ার থাকাটা অসম্ভব কিছু নয়।
৫.
উপরে আমরা ধর্মতাত্তি¡ক ও নৃতাত্তি¡ক জায়গা থেকে রাধা, রাধাবাদ ও রাধাতত্তে¡র কিছু তত্ত¡-তালাশ করলাম। এবার আমরা রাধার ঐতিহাসিক বা¯তবতা নিয়ে কিছু প্রাসঙ্গিক অনুমান হাজির করার চেষ্টা করবো, যেখানে নৃতত্ত¡ আবারো আমাদের কাজে লাগবে। আর স্বাভাবিকভাবে তাতে রাধার দয়িত বা প্রেমিক কৃষ্ণের ঐতিহাসিকতা নিয়েও আমরা কিছু আলোচনায় প্রবৃত্ত হবো। আমরা জানি যে, শ্রীচৈতন্যদেব দাক্ষিণাত্য থেকে বৈষ্ণব শাস্ত্রের গুরুত্বপূর্ণ পাঠ নিয়েছিলেন। এই দাক্ষিণাত্য ছিলো প্রাচীন বৈষ্ণবদের একটি শাখা আলবারদের বাসস্থান। বৈষ্ণব ভজন-সঙ্গীত নিয়ে তাদের আবির্ভাবকাল খৃষ্টীয় পঞ্চম থেকে নবম শতাব্দীর মধ্যে বলে ঐতিহাসিকরা অনুমান করেন বলে শশীভূষণ দাসগুপ্ত জানিয়েছেন।৩১ আর ক্ষুদিরাম দাস তাদের আবির্ভাব কাল দাক্ষিণাত্যে খৃষ্টীয় পঞ্চম-ষষ্ঠ শতাব্দীতে বলে জানিয়েছেন।৩২ তাদের যে চার হাজার ভজন-সঙ্গীত রয়েছে তা ‘দিব্য-প্রবন্ধম’ নামে প্রসিদ্ধ। অশ্বঘোষের বুদ্ধ চরিতেও কৃষ্ণের গোপীদের সাথে লীলার বিবরণ আছে।৩৩ বলে রাখা ভালো যে, রাধা নাম ‘ভাগবত’ পুরাণে অনুপস্থিত। অনেকের মতে, রাধা গোপীগণের মধ্যে কৃষ্ণের বিশেষ প্রণয়িনী এবং প্রধানা গোপী হিসাবে জনপ্রিয় হয়েছেন মূলতঃ জয়দেবের সংস্কৃত ভাষায় লিখিত ‘গীত-গোবিন্দের’ কল্যাণে। আলবারদের ভজন-সঙ্গীতেও রাধার নাম নেই। এখানে আমরা তামিল গানগুলিতে রাধার স্থলে যাকে পাই তার নাম ‘নাপ্পিন্নাই,’ যা একটি ফুলের নাম। রাধা যেমন কৃষ্ণের নিকটাত্মীয়া, নাপ্পিন্নাইও তাই। আর নাপ্পিন্নাইও রাধার মতন সৌন্দর্যের প্রতিমা। তিনিও লক্ষীর অবতার এবং এক গোপী, আর রাধাওতো গোপীই ছিলেন। জে.এস.এম. হুপারের (J.S.M. Hooper) Hymns of the Alvars থেকে মহিলা কবি অন্ডালের একটি কবিতা নিম্নে উদ্ধৃত করলাম, যেখানে এই বক্তব্যগুলোর প্রতিফলন পাওয়া যাবে;
Daughter of Nandagopal’ who is like
A lusty elephant, who fleeth not
With shoulders strong: Nappinnai, thou with hair
Diffusing fragrance, open thou the door!
Come see how everywhere the cocks are crowing
And in the mathavi bower the Kuil sweet
Repeats its song.-Thou with a bell in hand,
Come, gaily open, with the lotus hands
And tinkling bangles fair, that we may sing
Thy cousin’s name! Ah, Elorembavay!
Thou who art strong to make them brave in fight,
Going before the three and thirty gods;
Awake from out thy sleep! Thou who art just,
Thou who art mighty, thou, O faultless one
O Lady Nappinnai, with tender breasts
Like unto little cups, with lips of red
And slender waist, Lakshmi, awake from sleep!
Proffer thy bridegroom fans and mirrors now,
And let us bathe! Ah, Elorembavay!৩৪
গোকূলের মতই ঐ সমাজে নারীরা অনেক স্বাধীনতা ভোগ করতো। নারীরা নিজেদের বর নিজেরাই পছন্দ করতো। ‘বৃষ-বশীকরণ’ উত্সবে বীর পুরুষেরা ক্ষিপ্ত বৃষকে স্বহ¯েত বশ করতো, তাদের মধ্যে যে কন্যা যাকে পছন্দ করতো তাকে নিজের বিয়ের মাল্য দান করতো। আর গোপবালা নাপ্পিন্নাইও তার প্রেমিককে একই কায়দায় বরণ করেছিলেন।৩৫ প্রশ্ন হলো নাপ্পিন্নাই এর নাম রাধা হলো কি করে? আমার মতে বঙ্গাঞ্চলে বা উড়িষ্যায় নাপ্পিন্নাই নামটি শুনতে কিছুটা খটোমটো। তাই হয়তো তাকে ডাকা হতো কৃষ্ণের প্রধান আরাধ্যা রুপে। পরে সেখান থেকে আ উহ্য হয়ে গিয়েছে এবং কালে বিবর্তিত হয়ে রাধা হয়েছে। স্বরবর্ণ উহ্য হওয়া ভাষার ক্ষেত্রে বিচিত্র না। যেমন: ইব্রাহীম নামটি তিউনিসিয়াসহ অনেক জায়গায় ‘ই’ বিয়োগে উচ্চারিত হয় ব্রাহীম। পারস্য স¤্রাট আনুশিরভানকে ভারতবর্ষের অনেক অঞ্চলে ডাকা হয় নুশিরভান নামে। ভারতবর্ষের আগড়ওয়াল পবীটি অনেক জায়গায় গাড়ওয়াল নামে পরিচিত; যেমন: ভারতীয় অভিনেত্রী সিমি গাড়ওয়াল ইত্যাদি।একইভাবেই কিন্তু আমরা কৃষ্ণের আহ্লাদিনী শক্তিকে বলছি হ্লাদিনী শক্তি। আর ঐ একইভাবে কৃষ্ণের প্রধান দয়িতা ও আরাধিকা৩৬ (যিনি স্বয়ং কৃষ্ণ কর্তৃক ভজিতা ও আরাধিতা) ‘আ’ বিয়োজনে হয়েছেন রাধিকা। এ অবশ্য আমার অনুমান। রাধার নাম যে, ‘রা’ ও ‘ধা’ এই দুই ধাতুর সন্ধি (রা+ধা) থেকে এসেছে, যেখানে ‘রা’ মানে ভক্তের ভক্তি বা মুক্তিপ্রাপ্তি আর ‘ধা’ মানে হরির দিকে ধাবিত হওয়া ইত্যাকার ব্যাখ্যা দেওয়া হয়,৩৭ এগুলো আমার মতে পরবর্তিকালের করা কষ্টকল্পিত অনুমান এবং ভক্তিবিলাসীদের কর্ম। আমার সাথে এই ব্যাপারে ক্ষুদিরাম দাসও একমত।৩৮ অন্যত্র শশীভূষণ দাশগুপ্ত বলছেন ‘রাধ্’ ধাতু পরিচরণ বা সেবন অর্থে গৃহীত। আর আমরা মনে করি শ্রীরাধা শ্রীকৃষ্ণের দেহ-আত্মার সর্বশ্রেষ্ঠ সেবন। ‘রাধিত’ বা ‘আরাধিত’ বলতে বোঝায় পুষ্পের দ্বারা অলঙ্কৃত বা অভ্যর্চিত। সেই একই অর্থে কৃষ্ণ রাধারুপ পুষ্পের দ্বারা সর্বশ্রেষ্ঠ রুপে অভ্যর্চিত৩৯। রাধা নামের এই ব্যাখ্যাও বলা চলে কোন স্বপ্নবিলাসীর অতিবুদ্ধির ফল, যা পদ্ধতিগত বুদ্ধিবৃত্তিক পর্যালোচনার জন্য হয়তোবা খাটবেনা। আর অন্যদিকে নাপ্পিন্নাই-এর প্রেমিকের (পরে স্বামী) নাম ঐ তামিল অঞ্চলে ছিলো ‘মাল’ বা ‘মায়োন’ বা ‘মায়বন’৪০, যে নাম ও সেই সাথে নাপ্পিন্নাই-এর নাম খৃষ্টীয় পঞ্চম শতাব্দীর তামিল মহাকাব্য শিলপ্পড়িকারমে (Shilapadikaram) বিবৃত আছে।৪১ ফলে দাক্ষিণাত্য থেকেই রাধা-কৃষ্ণের প্রণয়লীলার কাহিণীটি এসেছে, এ কথাটি বললে তা হয়তোবা অমূলক হবে না। দেবদূত পাটনায়েক লিখেছেন,
In the 5th century, the Tamil epic, Shilapadikaram, refers to one Nal-Pinnai who was the beloved of Mal (the local name for Krishna). Scholars believe that she represents an early form of Radha. This idea of a favorite milkmaid gradually spread to the North and reached its climax with the composition of the Gita Govinda, a Sanskrit song written by Jayadeva in the 12th century AD where the passion of the cowherd god and his milkmaid beloved was celebrated in a language and style that took all of India by storm.৪২ (চলবে)
ফুটনোট :
২৪. সেন, ডঃ গৌরী. ১৯৮৪. বাংলা ও হিন্দী বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যে বাত্সল্য রস, পৃ: ১১, সাহিত্যলোক, কলিকাতা।
২৫. অমৃতত্বানন্দ,স্বামী. ২০০৭ সংষ্করণ.পূর্বোক্ত, পৃ: ১২ ।
২৬. শ্রীশ্রীচন্ডী. পূর্বোক্ত, পৃ: ৩৭-৩৮।
২৭. উপনিষদ অখন্ড সংস্করণ ২০০০ এর হিরন্ময় বন্দোপাধ্যায়ের ভূমিকা, পৃ: ২৭, হরফ প্রকাশনী, কলকাতা।
২৮. অমৃত্বানন্দ,স্বামী. পূর্বোক্ত, পৃ: ৩৬।
২৯. Matrilocality and the Ancient Indus Civilization. See: https://www.harappa.com/blog/matrilocality-and-ancient-indus-civilization I What kind of evidence has been used to argue that the Indus Valley Civilization was a matriarchy? See: https://www.harappa.com/answers/what-kind-evidence-has-been-used-argue-indus-valley-civilization-was-matriarchy
৩০. চট্টোপাধ্যায়, দেবীপ্রসাদ. ২০১২ মুদ্রণ. ভারতীয় দর্শণ, পৃ: ৬২-৬৩, ন্যাশনাল বুক এজেন্সী প্রাইভেট লিমিটেড।
৩১. দাশগুপ্ত, শশীভূষণ. বাংলা ১৩৯৬ সংস্করণ. পূর্বোক্ত. পৃ: ১২১।
৩২. দাস, ডঃ দিরাম.২০০৯.পূর্বোক্ত. পৃ: ১৫।
৩৩. উপরোক্ত।
৩৪. দাশগুপ্ত, শশীভূষণ. বাংলা ১৩৯৬ সংস্করণ. পূর্বোক্ত. পৃ: ১২১-১২২।
৩৫. উপরোক্ত. পৃ: ১২২-২৩।
৩৬. আরাধিকা শব্দটি সংস্কৃত ও হিন্দীসহ ভারতীয় নানা ভাষাতেই আছে। অর্থ বুঝতে আমি দু’টি ওয়েবসাইটের আশ্রয় নিয়েছি: https://www.moonastro.com/babyname/baby%20name%20aradhika%20meaning.aspx ,
https://www.nameslook.com/aradhika/
৩৭. দাশগুপ্ত, শশীভূষণ. বাংলা ১৩৯৬ সংস্করণ. পূর্বোক্ত. পৃ: ১১৪।
৩৮. দাস, ডঃ দিরাম.২০০৯. পূর্বোক্ত. পৃ: ৫২।
৩৯. দাশগুপ্ত, শশীভূষণ. বাংলা ১৩৯৬ সংস্করণ. পূর্বোক্ত. পৃ: ১০৮-৯।
৪০. ভাদুড়ী, নৃসিংহপ্রসাদ. বাংলা ১৪২২ সংস্করণ. মহাভারতের ভারতযুদ্ধ এবং কৃষ্ণ, পৃ:৪৬, আনন্দ পাবলিশার্স, কলকাতা।
৪১. Pattanaik, Devdutt.2007. A Milkmaid called Radha. See: https://devdutt.com/articles/a-milkmaid-called-radha/, এবং উপরোক্ত।
৪২. উপরোক্ত।