সোনা কান্তি বড়ুয়া : নতুন বছরের শুভেচ্ছায় “ঈশ্বর আল্লাহ তেরে নাম / সবকো সদ মতি দেয় ভগবান! ‘বঙ্গাব্দের হৃদয় স্পন্দন নিয়ে বিশেষ গবেষণা! গৌতমবুদ্ধের বৌদ্ধধর্ম এবং চর্যাপদের ২৫৬৭ বুদ্ধবর্ষ বাদ দিয়ে হিন্দু রাজনীতির ১৪৪৫ হিজরিতে ১৪৩০ বঙ্গাব্দ কেন? আইনের শাসনে গৌতমবুদ্ধের নাম ভারতীয় পঞ্জিকা থেকে সরাতে হিন্দু রাজনীতি বাংলা পঞ্জিকা রচনায় হিজরি সালকে ভাড়া করে এনে সূর্য্য ক্যালেন্ডারের দোহাই দিয়ে বাঙালি মুসলমানদের চোখে ধোকা দিতে ১৪৪৫ হিজরিতে ১৪৩০ বঙ্গাব্দ! হিন্দু সন্ত্রাসবাদ রাজনীতি বৌদ্ধধর্ম এবং চর্যাপদের ২৫৬৭ বুদ্ধাব্দ সন কে হত্যা করল কেন? ভারতে আন্তর্জাতিক এবং আঞ্চলিক শান্তি প্রতিষ্ঠার পথে সবচেয়ে বড় অন্তরায় হল ব্রাহ্মণ্য হিন্দু সন্ত্রাসবাদ। হিন্দু রাজনীতি বৌদ্ধ দশরথ জাতক চুরি করে রামায়ন লিখে ব্রাহ্মণ্য হিন্দু সন্ত্রাসবাদ রামায়নের অযোধ্যা কান্ডের (অধ্যায়) বত্রিশ নম্বর শ্লোকে গৌতমবুদ্ধকে চোর লিখেছে! ভারতে ব্রাহ্মণ্য হিন্দু সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়তে হবে। বৌদ্ধদের বুদ্ধগয়া (ম্যানেজম্যান্ট কমিটি) কেড়ে নিয়ে হিন্দু সন্ত্রাসবাদ রাজনীতি বৌদ্ধ দশরথ জাতক (নম্বর ৪৬১) চুরি করে রামায়ন লিখষর অনেক পরে বাবরি মসজিদ ভেঙেছে!
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ঠাকুরের ভাষায় “ভারতবর্ষে বুদ্ধদেব মানবকে বড় করিয়াছিলেন। তিনি জাতি মানেন নাই, যাগযজ্ঞের অবলম্বন হইতে মানুষকে মুক্তি দিয়াছিলেন, দেবতাকে মানুষের লক্ষ্য হইতে অপসৃত করিয়াছিলেন। তিনি মানুষের আত্মশক্তি প্রচার করিয়াছিলেন। দয়া এবং কল্যাণ তিনি স্বর্গ হইতে প্রার্থনা করেন নাই, মানুষের অন্তর হইতেই তাহা তিনি আহ্বান করিয়াছিলেন।
এমনি করিয়া শ্রদ্ধার দ্বারা, ভক্তির দ্বারা, মানুষের অন্তরের জ্ঞান শক্তি ও উদ্যমকে তিনি মহীয়ান করিয়া তুলিলেন। মানুষ যে দীন দৈবাধীন হীন পদার্থ নহে, তাহা তিনি ঘোষণা করিলেন।”
রাম মন্দির আন্দোলনের উত্তাল ঢেউয়ের মাথায় ১৯৯২ সালে ৬ই ডিসেম্বর ভগবান রামের নামে হিন্দুত্ববাদীরা আল্লাহ’র বাবরি মসজিদ ধ্বংস করলো কেন? ভারতে জাতির পিতা গান্ধীজির পরম প্রিয় ভজন ছিল, ঈশ্বরআল্লাহ তেরে নাম / সবকো সদ মতি দেয় ভগবান।” অযোধ্যার পর আসর সরগরম করে তুলেছে বারাণসীর কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের লাগোয়া জ্ঞানবাপী মসজিদের মামলা। যদিও চরিত্র কিছুটা ভিন্ন। মানবাধিকারের অস্তিত্বের আলোকে বাবরি মসজিদ আলোকিত মানবতার প্রতিশ্রুতি এবং সম্রাট আকবরের রাজত্বকালে (1656 A. D.) “হিন্দু রাজনীতির আল্লাহ উপনিষদে” রচিত হলো: “আল্লো জ্যেষ্ঠং শ্রেষ্ঠং পরমং, পূর্ণং ব্রহ্মানং অল্লাম। অর্থাৎ দেবতাদের রাজা আল্লাহ আদি সকলের বড় ইন্দ্রের গুরু।”
হিন্দু ধর্মের জাতিভেদ প্রথার বিরুদ্ধ ভারতে গৌতমবুদ্ধই মানুষকে ঈশ্বরের আসনে বসিয়েছেন! হিন্দু শাসক শশাঙ্ক, আদি শঙ্করাচার্য্য এবং কুমারিল ভট্ট ফতোয়া দিলেন,বৌদ্ধ মাত্রই বধ্য বা বৌদ্ধদেরকে হত্যা কর (পৃষ্ঠা ১২, দেশ, কলিকাতা, ৪ মে, ২০০১)! বৌদ্ধ ধর্মকে হিন্দু ধর্ম করতে বৌদ্ধ সম্রাট বৃহদ্রথের ব্রাহ্মণ সেনাপতি পুষ্যমিত্র শুঙ্গ ((খৃষ্ঠ পূর্ব ১ম শতাব্দী.) বৌদ্ধ সম্রাট বৃহদ্রথকে হত্যা করষর পর বৌদ্ধ দশরথ জাতক (নম্বর ৪৬১) চুরি করে রামায়ন লিখেছিল! রামায়নের অযোধ্যা কান্ডের (অধ্যায়) বত্রিশ নম্বর শ্লোকে হিন্দু রাজনীতি বৌদ্ধ জাতক চুরি করে রামায়ন লিখে গৌতমবুদ্ধকে চোর লিখেছে! সম্রাট বৃহদ্রথের ব্রাহ্মণ সেনাপতি পুষ্যমিত্র শুঙ্গ মহামতি সম্রাট অশোকের বংশজ মৌর্য বংশের সর্বশেষ বৌদ্ধ সম্রাট বৃহদ্রথকে হত্যা করেছিল; এবং মগধের সিংহাসন অধিকার করে নিজেকে হিন্দু রাজা ঘোষনষ করেছিলেন। এবং হিন্দু রাজনীতির নির্দেশে বৌদ্ধ ধর্মের মুল গ্রন্থ বৌদ্ধ ত্রিপিটককে নিশ্চিহ্ন করে হিন্দু ধর্মকে মহিমান্বিত করতে হিন্দু সন্ত্রাসবাদ বৌদ্ধ ত্রিপিটক এবং চর্যাপদের বুদ্ধাব্দকে নিশ্চিহ্ন করে ১৪৩০ বঙ্গাব্দ প্রতিষ্ঠা করেছে! মানুষকে ঈশ্বরের আসনে বসষতে ভারতবর্ষের ভাষা ও বাংলা ভাষার জনক গৌতমবুদ্ধ!
সেই মানুষের আচরণযোগ্য ধর্মও নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন। বৌদ্ধ দশরথ জাতকই রামায়নের উৎস! গৌতমবুদ্ধ তাঁর ভিক্ষুসংঘকে উপদেশ প্রসঙ্গে দশরথ জাতক (রামায়ন) সমাধান করতে গিয়ে বলেছেন, “তখন (পূর্ব জন্মে) শুদ্ধোধন রাজা ছিলেন দশরথ মহারাজা, মহামায়া ছিলেন সে মাতা, রাহুলমাতা (গোপা) ছিলেন রাজকুমারী সীতা, আনন্দ ছিলেন রাজপুত্র ভরত, সারীপুত্র ছিলেন রাজপুত্র লক্ষন, বুদ্ধ পরিষদ সে পরিষদ, আমি (বুদ্ধ) ছিলাম সে রাম পন্ডিত (দশরথ জাতক নম্বর ৪৬১, জাতক অট্টকথা, পালি টেক্সট সোসাইটি, লন্ডন)।” দশরথ জাতক থেকে বানানো “রামায়ণ” রচনায় রাম লঙ্কা জয় করেননি, বাংলাদেশের বিজয় সিংহই লঙ্কা জয় করলেন এবং এর সচিত্র বাস্তব ইতিহাস অজন্তায় (CAVE) বিদ্যমান। ভারতে বৌদ্ধধর্মকে হত্যা করষর নষম হিন্দু ব্রাহ্মণের হিন্দুধর্ম! হিন্দু শাসক শশাঙ্ক, আদি শঙ্করাচার্য্য এবং কুমারিল ভট্ট ফতোয়া দিলেন,বৌদ্ধ মাত্রই বধ্য বা বৌদ্ধদেরকে হত্যা কর (পৃষ্ঠা ১২, দেশ, কলিকাতা, ৪ মে, ২০০১)! হিন্দু ব্রাহ্মণেরা বৌদ্ধ দশরথ জাতক থেকে রামায়ন রচনা করেছেন!
ভারতীয় হিন্দু রাজনীতি বুদ্ধের জন্মভ‚মি লুম্বিনী শহর নিশ্চিহ্ন নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র রচনা করে চলেছে! বুদ্ধের জন্মভ‚মি লুম্বিনী শহর নিশ্চিহ্ন করতে ভারত – নেপালের সীমান্তের নদীতে বাঁধ! স¤প্রতি লেখক মাহফুজ পারভেজের লেখা “রক্তাক্ত নৈসর্গিক নেপালে (৫৩)” শীর্ষক প্রবন্ধ টরন্টোর বেঙ্গলি টাইমসে (২৭ অক্টোবর ২০১১) পড়ে আমরা বিস্তারিত জেনেছি যে ভারত – নেপালের সীমান্তের নদীতে বাঁধ দিলে বুদ্ধের জন্মভ‚মি লুম্বিনী শহরসহ বিশাল জনপদ পানির অতল তলে তলিয়ে যাবে এবং লেখককে আমাদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। বুদ্ধের জন্মভ‚মির জন্যে আজ লুম্বিনী কাননে চীন, নেপাল, কোরিয়া, তিব্বত, থাইল্যান্ড, মায়ানমার, কম্বোডিয়া, লাওস, শ্রীলঙ্কা, Mongolia, Laos, Combodia ও Singaporeসহ Buddhist রাষ্ট্রসমূহে সম্মিলত World Buddhists Conference. Thailand & জাপানের বৌদ্ধ যোগ সাধনা কি হিন্দুদের বৈদিক সংস্কৃতি?
যীশু খৃষ্ঠের নামে বিশ্বে ক্যালেন্ডারে খৃষ্টাব্দ আছে, গৌতমবুদ্ধের নামে ভারতে ক্যালেন্ডারে বুদ্ধাব্দ ( ২৫৬৭ ) সন নাই কেন? গৌতমবুদ্ধের নামে ভারতের জাতীয় পতাকা ও এমবেøমে স্বাধীনতার প্রথম আলো বৌদ্ধধর্মের ধর্মচক্র প্রচারে বিশ্বজয়! সম্রাট অশোকের বৌদ্ধভারতে আন্তর্জাতিক এবং আঞ্চলিক শান্তি প্রতিষ্ঠার পথে সবচেয়ে বড় অন্তরায় হল ব্রাহ্মণ্য হিন্দু সন্ত্রাসবাদ। পরম পূজনীয় গৌতমবুদ্ধের ধ্যানভ‚মি পর্যন্ত হিন্দু রাজনীতি ছলে বলে কলে কৌশলে বুদ্ধকে হিন্দুর অবতার বানিয়ে বৌদ্ধদের হাত থেকে কেড়ে নিল। দিনের পর দিন হিন্দুরাজনীতি বৌদ্ধহত্যা যজ্ঞ (দেশ, ৪ মে ২০০১)সহ গৌতমবুদ্ধের ঐতিহাসিক পবিত্র জন্মভ‚মি নেপালের ‘লুম্বিনী উদ্যান’ নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র রচনা করে চলেছে।
হিন্দু রাজনীতির সন্ত্রাসবাদের অদ্ভুত আঁধার এক এসেছে এ পৃথিবীতে আজ! হিন্দু রাজনীতির আল্লাহ উপনিষদে “পূর্ণং ব্রহ্মানং অল্লাম। “বাবরি মসজিদ ভেঙে রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার অদ্ভুত আঁধার! বৈদিক হিন্দু ধর্মকে রাজনীতির হাতিয়ার করে ভারতের স্বাধীনতা কি শুধু বাবরি মসজিদ ভেঙে রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার জন্য?
যারা অন্ধ সবচেয়ে বেশি আজ চোখে দেখে তারা;
যাদের হৃদয়ে কোন প্রেম নেই প্রীতি নেই করুণার আলোড়ন নেই
পৃথিবী অচল আজ তাদের সুপরামর্শ ছাড়া।
যাদের গভীর আস্থা আছে আজো মানুষের প্রতি,
এখনো যাদের কাছে স্বাভাবিক বলে মনে হয়
মহৎ সত্য বা রীতি, কিংবা শিল্প অথবা সাধনা
সন্ত্রাসবাদ রাজনীতির শকুন ও শেয়ালের খাদ্য আজ তাঁদের হৃদয়। সামাজিক মূল্যবোধ, নীতি-নৈতিকতা, আদর্শ ও জীবনবোধকে ভুলে ক্ষমতার লোভে কিছু মানুষের করায়ত্বের কারণে আধুনিক পৃথিবী আজ চরম সংকটের মুখোমুখি। অথচ যে মহৎ মানুষগুলোর অন্তরে মানুষকে ভালোবাসা তথা দেশপ্রেমের এক সহজাত অনুভব, উজ্জ্বল আলোর মতো জেগে আছে – বাবরি মসজিদ, বঙ্গাব্দ – তারা আজ অবহেলিত, উপেক্ষিত।
হিন্দু রাষ্ট্রশক্তির ব্রাহ্মণ সেনাপতি পুষ্যমিত্র শুঙ্গ (খৃষ্ঠ পূর্ব ১ম শতাব্দী)সহ চক্রান্তকারীরা বিভিন্ন হিন্দু জঙ্গীদের সাথে ক‚ঠনীতি করে উপমহাদেশে বৌদ্ধ হত্যাযজ্ঞে বৌদ্ধ ধর্ম এবং বৌদ্ধ ধর্মের মুল গ্রন্থ বৌদ্ধ ত্রিপিটককে নিশ্চিহ্ন করে হিন্দু ধর্মকে মহিমান্বিত করতেবৌদ্ধ জাতক থেকে রামায়ন ও মহাভারত (১) বেতাল পঞ্চবিংশতি (২) পঞ্চতন্ত্র, এবং (৩) কথাসরিৎসাগরের উৎস! ২৩০০ বছর পর নানা ষড়যন্ত্রের দুর্ভেদ্য প্রাচীর বিদীর্ণ করে গৌতমবুদ্ধের শিক্ষা প্রচারে ‘পালি ভাষায় রচিত বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের মূখ্য ধর্মীয় গ্রন্থ পবিত্র ত্রিপিটক বোধিদর্পন প্রকাশনীর মাধ্যমে ৫৯ খণ্ডে বাংলা অনুবাদের মধ্য দিয়ে বাংলা সাহিত্যে)! ভারতে ব্রাহ্মণ্য হিন্দু সন্ত্রাসবাদের জন্যে বৌদ্ধগণ মুসলমান হয়েছিলেন কেন?
ভারতের স্বাধীনতা কি শুধু হিন্দু ধর্মের জন্য? বিশ্বমানবতার বিরুদ্ধে হিন্দু ধর্মের জাতিভেদ প্রথা! ভারতের স্বাধীনতায় সামাজিক ন্যায়বিচারে হিন্দুধর্ম ধর্ম – বৌদ্ধধর্ম, ইসলাম ধর্ম, শিখ ধর্ম JAIN ধর্ম এবং খৃষ্ঠান ধর্ম কি ধর্ম নয়? এবং ব্রাহ্মণ হিন্দু না হলে কি ভারতের আদর্শবান নাগরিক হওয়া যায় না? আমরা কি মানুষ না আমাদেরকে ধর্মের নামে রাম মন্দির আন্দোলনের অধর্মের ভ‚তে পেয়েছে। ‘সর্বপ্রথম -‘বাঙালি – শব্দ’ চর্যাপদের ৪৯ নম্বর কবিতার মহাকবি ভুসুকু কর্তৃক আবি®কৃত হল। হিন্দু ধর্মের ধর্ম অর্থ কি? হিন্দুরাজনীতি গৌতমবুদ্ধকে হিন্দুধর্মের নবম অবতার করে হিন্দু বৌদ্ধ হল এবং হিন্দুধর্মের পরিবর্তন মানে নাকি হিন্দুধর্মের বিপন্নতা – দেশদ্রোহ স¤প্রতি আনন্দবাজার পত্রিকায় (দীপঙ্কর ভট্টাচার্য ০৬ নভেম্বর ২০২২) কেন?
বুদ্ধাব্দ সন (গৌতমবুদ্ধের নামে) ভারতীয় পঞ্জিকা থেকে সরাতে হিন্দু রাজনীতি বাংলা পঞ্জিকা রচনায় হিজরি সালকে ভাড়া করে এনে সূর্য্য ক্যালেন্ডারের দোহাই দিয়ে বাঙালি মুসলমানদের চোখে ধোকা দেয়! আইনের শাসনে হিন্দু রাজনীতি মুসলমানদের বাবরি মসজিদ ভেঙে রাম মন্দির বানানোর মত হিন্দু রাজনীতি ইসলামিক হিজরি (১৪৪৪) সালকে ভেঙে হিন্দুমার্কা বঙ্গাব্দ করেছে। নির্লজ্জ হিন্দুরাজনীতি চর্যাপদের ২৫৬৭ বুদ্ধবর্ষ বাদ দিয়ে হিন্দুমার্কা বঙ্গাব্দ (১৪৩০ বঙ্গাব্দ) রচনা করতে সম্রাট আকবরের রাজত্বকালে হিন্দুরাজনীতির “আল্লাহ উপনিষদে” রচিত হলো: “আল্লো জ্যেষ্ঠং শ্রেষ্ঠং পরমং, পূর্ণং ব্রহ্মানং অল্লাম। অর্থাৎ দেবতাদের রাজা আল্লাহ আদি সকলের বড় ইন্দ্রের গুরু।” হিন্দু রাজনীতি বাবরি মসজিদ ভেঙে রাম মন্দির ও হিজরি (১৪৪৫) সালকে ভেঙে হিন্দুমার্কা বঙ্গাব্দ করেছে।
গৌতমবুদ্ধকে হিন্দুর নবম অবতার করতে এবং বৌদ্ধধর্মকে নিশ্চিহ্ন করে হিন্দুধর্মকে মহিমান্বিত করতে ভারতের সংবিধান বিরোধী হিন্দুরাজনীতির “বুদ্ধগয়া টেম্পল অ্যাক্ট ১৯৪৯” কেন? গৌতমবুদ্ধের ধ্যানভ‚মি বুদ্ধগয়া কে ভারতের সংবিধান বিরোধী হিন্দুরাজনীতি ও আজ দখল করে আছে। বৌদ্ধ ত্রিপিটক ও চর্যাপদে আমরা দেখতে পাই হিন্দু রাষ্ট্রশক্তির হিন্দুধর্ম মানবাধিকারের বিরুদ্ধে মানব জাতিকে “চন্ডাল” বানাচ্ছে! আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো বৌদ্ধ হত্যাযজ্ঞে হিন্দু রাষ্ট্রশক্তির হিন্দু মৌলবাদের হরিলুট!
ত্যাঁদড় হিন্দু মৌলবাদী ব্রাহ্মণ্য হিন্দু সন্ত্রাসবাদ বৌদ্ধ ধর্মকে হিন্দু ধর্ম করতে বুদ্ধ গয়ার মতো ভারতে বুদ্ধ গয়ার মতো ভারতে জৈন, মুসলমান, শিখ এবং খৃষ্ঠান ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে কোন হিন্দু সদস্য নেই কেন?
বাবরি মসজিদ ভেঙে বৌদ্ধদের বুদ্ধগয়ায় হিন্দু সন্ত্রাসবাদ হিন্দু রাজনীতি! ১৯৪৯ এর বুদ্ধগয়া টেম্পল ম্যানেজম্যান্ট অ্যাক্টে (১৯৪৯) চারজন বৌদ্ধসদস্য, হিন্দু জেলা ম্যাজিষ্ঠ্রেট সহ চার হিন্দু সদস্য (৫ জন হিন্দু সদস্য), ম্যানেজম্যান্ট কমিটি নিয়ে বুদ্ধমূর্তির সম্মুখে শিবলিঙ্গ সরিয়ে বৌদ্ধ বাতাবরন সৃষ্ঠির প্রয়াস ছিল। কিন্তু বিধিবাম, উক্ত শিবলিঙ্গ সরিয়ে যেই গর্ত সৃষ্ঠি হয়েছে সেই গর্তকে ঘিরে ত্যাঁদড় হিন্দু মৌলবাদী গোষ্ঠি বুদ্ধমূর্তির সামনের জায়গা দখল করে সকাল বিকাল গর্তের ভেতরে ও বাইরে সিন্দুর, ফুল, ফল, ধূপ বাতি সহ বিভিন্ন নৈবেদ্য দিয়ে হিন্দুধর্মের প্রার্থনা মন্ত্র এবং হিন্দু বিবাহ অনুষ্ঠানসমূহের সূত্রপাত হয়।
বৌদ্ধদের তিরুপতি বালাজী মন্দির এবং পুরীর জগন্নাথ মন্দির হিন্দু রাজনৈতিকগণ দখল করার পর গৌতমবুদ্ধকে হিন্দু রাজনীতির ভগবান বা অবতার বলে বৌদ্ধধর্মকে হিন্দু রাজনীতি তিলে তিলে কিডন্যাপ করেছেন। হিন্দু মৌলবাদী সেনাবাহিনী বেঈমানের ভ‚মিকায় অবতীর্ণ হয়ে সন্ন্যাসীর রুপ ধরে শত শত বছর পর্যন্ত ত্রিশূল দিয়ে সর্বত্র ভারতীয় বৌদ্ধগণকে হত্যা করেছে। (Desh, Kolkata, India, May 4, 2001, page 12). পলিটিক্যাল হিন্দুধর্ম ভারতীয় বৌদ্ধগণের মানবাধিকার হরণ করেছে।
বুদ্ধাব্দকে বাদ দিয়ে ভারতে প্রতিদিন সকালে আকাশবানীতে সংস্কৃত ভাষায় সংবাদ পরিবেশনের সময় শকাব্দ ঘোষনা করা হয়। ভারতীয় রাষ্ট্রীয় পতাকা এবং প্রতীক অশোক চক্রে (ধর্মচক্র) পরম পূজনীয় গৌতমবুদ্ধের দর্শন (প্রতীত্যসমূৎপাদ বা সমগ্র কার্যকারণ প্রবাহ) বিরাজমান সত্তে¡ও গৌতমবুদ্ধকে বাদ দিয়ে বঙ্গাব্দ শুরু হল কেন? এই ঐতিহাসিক রক্তাক্ত প্রান্তরের স্বাক্ষী বাংলা ভাষার আদিমতম নিদর্শন বৌদ্ধ চর্যাপদ।
বৈদিক রাজা ইন্দ্র প্রাচীন কাশ্যপব্দ্ধুর বৌদ্ধধর্ম ধ্বংস করেছিল এবং বৌদ্ধ হত্যাযজ্ঞই কি বৈদিক হিন্দুধর্ম (পৃষ্ঠা ১২, দেশ, কলিকাতা, ৪ মে, ২০০১)? হিন্দুরাজনীতি বৌদ্ধদের শ্রেষ্ঠতম তীর্থভ‚মি “বুদ্ধগয়া (Management Committee) দখল করে বৈদিক পন্থীরা মিথ্যা ইতিহাস বানিয়ে বৌদ্ধ সভ্যতাকে গ্রাস ফেলেছে। খৃষ্ঠপূর্ব ১৫০০ বছর পূর্বে বৈদিক রাজা ইন্দ্র কাশ্যপব্দ্ধুর বৌদ্ধধর্মকে ধ্বংস করেছিল এবং বৈদিক হিন্দুরাজনীতির বৌদ্ধ, হত্যায় মানবতা কেঁপে উঠেছে! বৈদিক রাজা ইন্দ্র কাশ্যপব্দ্ধুর বৌদ্ধ, ধর্ম কে ধ্বংস করেছিলেন এবং বৈদিক ইন্দ্ররাজা বোধিসত্ত¡ ঊষা দেবীকে ধর্ষণ করেছিলেন (খ) বৌদ্ধ ভিক্ষু ও বোধিসত্বদের (যতি-দের) নিধন করে উল্লাস প্রকাশ করেছিলেন।
চর্যাপদের ২৫৬৭ বুদ্ধবর্ষ বাদ দিয়ে হিন্দুমার্কা ১৪৩০ বঙ্গাব্দ! আইনের শাসনে রাজনীতি বাবরি মসজিদ ভেঙে রাম মন্দির ও হিজরি (১৪৪৪) সালকে ভেঙে হিন্দুমার্কা বঙ্গাব্দ করেছে। বৈদিক হিন্দু রাজনীতির আধিপত্যবাদের অদ্ভুত আঁধার রামায়নের অযোধ্যা কান্ডের (অধ্যায়) বত্রিশ নম্বর শ্লোকে বুদ্ধকে (যথাহি চৌর স তথাহি বুদ্ধ, তথাগতং নাস্তিকমত্র বিদ্ধি।) চোর বলে গালাগাল যধঃব পৎরসব করার পর সেই মহাকাব্যটি কি বৌদ্ধ জাতকের আগে রচিত? বুদ্ধই মানুষকে ঈশ্বরের আসনে বসিয়েছেন! বাবরি মসজিদ ভেঙে রাম মন্দির ও হিজরি সাল ভেঙে বঙ্গাব্দ আমষদের বাঙালির কলিজা ধরে টানে! ভারতে বৌদ্ধধর্মকে হত্যা করষর নষম হিন্দু ব্রাহ্মণের হিন্দুধর্ম! বাবরি মসজিদ ভেঙে রাম মন্দির ও হিজরি সাল ভেঙে বঙ্গাব্দ কেন? ব্রাহ্মণ্যবাদী প্রতারণার রাজনীতিতে হিন্দুরাজনীতি হিন্দু রাষ্ট্রশক্তির বৌদ্ধ হত্যাযজ্ঞে হিন্দু মৌলবাদের হরিলুট! হিন্দুরাজনীতির ১৪৪৫ হিজরিতে ১৪৩০ বঙ্গাব্দ কেন?
প্রত্নতাত্তি¡ক গবেষণায় খৃষ্ঠপূর্ব ১৫০০ বছর পূর্বে চিটিংবাজ বৈদিক রাজা ইন্দ্র প্রাগৈতিহাসিক কাশ্যপব্দ্ধুর বৌদ্ধধর্ম এবং বৌদ্ধ নগরদ্বয় মহেঞ্জোদারো ও হ রপ্পা ধ্বংস করার পর প্রাচীন ভারতে বৈদিক সভ্যতা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন! হিন্দু মৌলবাদী চিটিংবাজ রাজা শশাংক ও পুরোহিত শংকারাচার্য্য’র বৌদ্ধ হত্যাযজ্ঞ সম্বন্ধে রাশি রাশি বৌদ্ধ মন্দির ধ্বংসের প্রতিবেদন (সম্পাদকীয়, আগষ্ট ২২, ১৯৯৩ আনন্দবাজার), এবং ব্রাহ্মণ্যবাদের জঘন্য চাতুরীর ইতিহাস লিখতে গেলে একটি মহাভারত লিখতে হবে।
ধর্মের গোড়ামি ত্যাগ করে রামায়নের ঐতিহাসিক উৎস নিরুপণ করতে গিয়ে পন্ডিত ও ভাষাতত্ত¡বিদ ড. সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায় মহাশয় কলকাতার এশিয়াটিক সোসাইটির এক আলোচনা বলেছেন, “দশরথ জাতকই রামায়নের উৎস (দৈনিক বসুমতি, কলকাতা, ২ মার্চ ১৯৭৮ ইং)।” হিন্দু লেখকগণ বৌদ্ধ দশরথ জাতককে বদলায়ে হিন্দু রামায়ন এবং ১০০ বৌদ্ধ জাতককে বদলায়ে মহাভারত বানিয়েছে! হিন্দু রাষ্ট্রশক্তি বৌদ্ধ ত্রিপিটককে নিশ্চিহ্ন করে হিন্দু ধর্মকে মহিমান্বিত করতে বৌদ্ধ জাতকের গল্পকে চুরি করে (১) রামায়ন (২) মহাভারত (৩) বেতাল পঞ্চবিংশতি (পঞ্চতন্ত্র, (৫) HITOPADESA এবং (৬) কথাসরিৎসাগর রচনা করেছেন (WEEKLY BARTAMAN MAGAZINE EDITORIAL page 4, dated 2 January 2016) হিন্দু শাসক শশাঙ্ক, আদি শঙ্করাচার্য্য এবং কুমারিল ভট্ট ফতোয়া দিলেন,বৌদ্ধ মাত্রই বধ্য বা বৌদ্ধদেরকে হত্যা কর (পৃষ্ঠা ১২, দেশ, কলিকাতা, ৪ মে, ২০০১)!
বৌদ্ধ ত্রিপিটক এবং চর্যাপদের ২৫৬৭ বুদ্ধাব্দই বঙ্গাব্দ ছিল, চর্যাপদের বুদ্ধাব্দকে (২৫৬৭ বছর) বাদ দিয়ে নোবেল বিজয়ী অমর্ত্য সেন, উঐঅকঅ বাংলা একাডেমীর অমর একুশে বইমেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সন্মানিত অতিথি হিসেবে “ভাষা চেতনা বাঙালির গর্বের বিষয়” শীর্ষক ভাষণে বলেন, “অনেকেই মাঝে মধ্যেই প্রশ্ন করে যে ১৪০০ সাল হলো কী ভাবে। এখন ১৪১৭ তে কী ভাবে এলো, ১৪১৭ হচ্ছে মক্কা থেকে মদীনায় মোহাম্মদের (সা.) যাওয়ার দিন থেকে গণনার স্মারক। প্রথম দিকে লুনার এবং তারপরে সোলার ক্যালেন্ডার এই দুটি মিলিয়ে করা। আকবর সোলার ক্যালেন্ডারে বিশ্বাস করতেন। এটি কিন্তু বাংলা ছাড়া সাব কন্টিনেন্টের কোনো অঞ্চলে আর থাকেনি। (‘সাপ্তাহিক আজকালে পৃষ্ঠা ১৩, ফেব্র“য়ারী ৪, ২০১১ সাল, টরন্টো)!” নির্লজ্জ হিন্দু রাষ্ট্রশক্তি চর্যাপদের বুদ্ধাব্দকে ( ২৫৬৭ বছর) বাদ দিয়ে এবং বৌদ্ধধর্মকে নিশ্চিহ্ন করে হিন্দু ধর্মকে মহিমান্বিতকরতে ১৪৪৫ হিজরিতে ১৪৩০বঙ্গাব্দ করেছে!
চীন সরকার স¤প্রতি লুম্বিনী উদ্যান প্রাঙ্গনে বৌদ্ধ বিশ্ববিদ্যালয়, হোষ্টেল কমপ্লেক্স, মিউজিয়াম এবং হাইওয়ে প্রতিষ্ঠার জন্যে বাজেট ঘোষনা করেছেন বুদ্ধের জন্মভ‚মি লুম্বিনি রক্ষার জন্যে। একাই উপমহাদেশের নদীসমূহে বাঁধ দিয়ে রাজনীতির ছিনিমিনি খেলবে, ইহা ভারতীয় রাজনীতির অমানবিকতা। ইহা ও উল্লেখযোগ্য যে, চীন সরকার ২০০৬ সালে “আন্তর্জাতিক নালন্দা বৌদ্ধ বিশ্ববিদ্যালয় মহাপরিকল্পনা” ঘোষনা করা হলো। মহাচীনের বৌদ্ধগণ গৌতমবুদ্ধের জন্মভ‚মি লুম্বিনী রক্ষার জন্যে বদ্ধপরিকর!
ইউরোপে নাৎসিদের হাতে ইহুদি নির্যাতনের মতো ভারতে (দক্ষিণ এশিয়া) ব্রাহ্মণ শাসক পুষ্যমিত্র (খৃষ্ঠপূর্ব ১০০), রাজা শশাঙ্ক (৭ম শতাব্দী), ও শংকরাচার্য (৮ম শতাব্দী), সহ হিন্দুত্ববাদীদের হাতে বৌদ্ধ জনগণ ও দলিত নির্যাতন সহ বৌদ্ধ হত্যাযজ্ঞের ইতিহাস লেখা হলে পাঠকগণ দেখবেন, তা হলোকাষ্টের চেয়ে কম বীভৎস নয়। ‘আজি ভুসুকু বঙ্গালী ভইলী (ভুসুকু আজ আলোকপ্রাপ্ত সিদ্ধপুরুষ বা বাঙালি হলেন, থেকে ঐতিহাসিক ‘বাঙালি’ শব্দের অভ‚তপূর্ব সংযোজন হয়েছিল এবং (দি বুক অব এনলাইটেনমেন্ট) ৪৯ নম্বর কবিতায় সর্বপ্রথম ‘বাঙালি শব্দ’ মহাকবি ভুসুকু কর্তৃক আবি®কৃত হল। পূজনীয় ব্যক্তির প্রতি সন্মান প্রদর্শন বাঞ্ছনীয়। চর্যাপদের অপাপবিদ্ধ সিদ্ধপুরুষ কবি ভুসুকু ‘বাঙালি’ শব্দের আবিষ্কারক ছিলেন। পাল রাজত্বের চারশত বছরকে (৮ম শতাব্দী থেকে ১১ শতাব্দী) বাঙালি জাতির এনলাইটেনমেন্ট যুগ বলা হয় এবং সেই যুগে বুদ্ধাব্দই (গৌতমবুদ্ধের জয়ন্তি সাল) বঙ্গাব্দ ছিল।
বৌদ্ধ ভারতে ধর্মান্ধহিন্দু রাজনীতির রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস! ভারতে বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ প্রসঙ্গ! এখন বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ – হিন্দুধর্মের পরিবর্তন মানে নাকি হিন্দুধর্মের বিপন্নতা! দেশদ্রোহ! স¤প্রতি আনন্দবাজার পত্রিকায় (দীপঙ্কর ভট্টাচার্য ০৬ নভেম্বর ২০২২) প্রকাশিত সংবাদ শিরোনাম ছিল, বিজয়া দশমীর দিন দিল্লির সমাজকল্যাণ মন্ত্রী রাজেন্দ্রপাল গৌতমের উপস্থিতিতে কয়েক হাজার দলিত অম্বেডকরের ঐতিহাসিক ‘বাইশ প্রতিজ্ঞা’ পুনরুচ্চারণ করে বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ করলেন। ছেষট্টি বছর পর সেই পথে চলতে গিয়েই দিল্লি সরকারের মন্ত্রীকে মন্ত্রিসভা ছাড়তে হল।
বৌদ্ধ ভারতে ধর্মান্ধ হিন্দুধর্মের রাজনীতির রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস কেন? জাতিভেদ প্রথার বিরুদ্ধে বৌদ্ধধর্মের অনিবার্য অভ্যুত্থান! বুদ্ধভ‚মি পুন্ড্রবর্দ্ধনে (বগুড়া) গৌতমবুদ্ধের বাংলাদেশ: বৌদ্ধবাংলায় ধর্মান্ধ মুসলমান রাজনীতির রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস কেন?
বিশ্ববৌদ্ধ পুরস্কার প্রাপ্ত প্রখ্যাত মানবতাবাদী লেখক সোনা কান্তি বড়ুয়া (Bachelor of Arts, University of Toronto), The AuthorÕs World famous and glorious New Book entitled ÒPRE – VEDIC MOHENJODARO BUDDHISM & MEDITATION IN THE NUCLEAR AGE , (516 Pages) “ সাবেক সভাপতি, বাংলা সাহিত্য পরিষদ, টরন্টো, খ্যাতিমান ঐতিহাসিক, কথাশিল্পী, বিবিধগ্রন্থ প্রনেতা প্রবাসী কলামিষ্ঠ, লাইব্রেরীয়ান, বিশ্ববৌদ্ধ সৌভ্রতৃত্ব পত্রিকার সহ সম্পাদক এবং জাতিসংঘে বিশ্ববৌদ্ধ প্রতিনিধি!