সোনা কান্তি বড়ুয়া : মানবতা ও বুদ্ধের ইতিহাস ঐতিহ্যের অনুসন্ধানে আমি বাংলাদেশে আমার সকল দুঃখের প্রদীপ জ্বেলে ইংরেজি বই লিখে অন্ধকারে আলো জ্বালাই! “আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে! “মনস্তত্বের দৃশ্যকাব্যের মতো জীবন নদী স্থির নয়, সদা অনিত্য পরিবেশে চল ও চলমান। বৌদ্ধ ধ্যানের মূল্যায়নে আমার লেখাইংরেজি বই (বুড্ডিষ্ট থট্ এ্যান্ড মেডিটেশন ইন দি নিউক্লিয়ার এজ্) (২) ইংরেজি বই বৌদ্ধ উপন্যাস-সত্যের সন্ধানে (ইনকোয়েষ্ঠ অফ্ ট্রুথ) (৩) ইংরেজি বই ধর্ম ও বিজ্ঞান (রিলিজিয়ান এ্যান্ড সায়েন্স) বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য চীন ও থাইল্যান্ডের বিভিন্ন বৌদ্ধ গ্রন্থ প্রকাশনী সমিতি ১৯৮৭ সালে আমার লেখাইংরেজি বই” আনবিক যুগে বৌদ্ধ চিন্তা ও ধ্যান প্রসঙ্গ (বুড্ডিষ্ট থট্ এ্যান্ড মেডিটেশন ইন দি নিউক্লিয়ার এজ্) শীর্ষক বৌদ্ধ গ্রন্থের ত্রিশ হাজার কপি The Corporate Bodz of the Buddha Educational Foundation, Taiwan ১৯৯৮ সালে আমেরিকার লাইব্রেরি অব কংগ্রেসসহ বিশ্বজুড়ে পরিবেশন করেছেন! আমার লেখা ইংরেজি বই PRE – VEDIC MOHENJODARO BUDDHISM & MEDITATION IN THE NUCLEAR AGE , (516 Pages) Ò NEW YORK TIMES , WASHINGTON POST , TIMES OF INDIA , INDIA TODAY AND SEVERAL NEW NEWS MEDIA HAVE HIGHLY APPRECIATED.
চট্টগ্রাম মহামুনি পাহাড়তলি গ্রামের স্নেহাশীষপ্রিয় বড়ুয়া আমার আমেরিকা দূতাবাসের নিমন্ত্রণ পত্র চুরি করেছে! আমার সকল দু;খের প্রদীপ জ্বেলে জানি আজকের দিন কষল ফিরে আসবে না! তবুও মনের মাঝে হাজার স্বপ্ন আঁকা। হৃদয় স্পন্দনে আমার লেখা ইংরেজি বৌদ্ধ উপন্যাস “সত্যের সন্ধানে (ইনকোয়েষ্ঠ অফ্ ট্রুথ) IN QUEST OF TRUTH” শীর্ষক উপন্যাস পাঠে সন্তুষ্ট হয়ে ঢাকা আমেরিকা দূতাবাস (এবং আমেরিকার লাইব্রেরি অব কংগ্রেস ঢাকা OFFICE) আমার ঠিকানায় বিগত ১২ই মে ১৯৮৯ ইং যখন নিমন্ত্রণ পত্র প্রেরণ করেছিল তখন আমি থাইল্যান্ডে ছিলাম (ব্যঙ্কস্থ বিশ্ববৌদ্ধ সৌভ্রতৃত্ব সঙ্ঘ পত্রিকার সহ সম্পাদক)!
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষায় :
“এদিন আজি কোন ঘরে গো খুলে দিল দ্বার
আজি প্রাতেসূর্য ওঠা সফলহলো কার
কাহার অভিষেকের তরে সোনার ঘটে আলোক ভরে
উষাকাহার২ আশিস বহি হলো আঁধার পার
আজি প্রাতে সূর্য ওঠা সফল হলো কার
এদিন আজি কোন ঘরে গো খুলেদিলদ্বার
আজি প্রাতে সূর্য ওঠা সফল হলো কার
বোনে বোনে ফুলে ফুটেছে দোলে নবীনপাতা
কাররিদয়ের মাঝে হলো তাদের মালা গাঁথা!”
সত্যের সন্ধান ও আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স! যন্ত্রমেধার দাপট দুর্বার গতিতে বেড়ে চলবে। কিন্তু সম্ভাবনা মানে তো আর নিশ্চয়তা নয়। বরং উল্টোটাও খুবই সম্ভব যে, ডিজিটাল প্রযুক্তি এবং যন্ত্রমেধার দাপট দুর্বার গতিতে বেড়ে চলবে। ফাঁকি দিয়ে বা ঠকিয়ে কার্যসিদ্ধির যে বিপদ এআই প্রযুক্তি ডেকে আনছে, তার মোকাবিলার উপায়ও সেই প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়েই উদ্ভাবন করা হবে। ইতিমধ্যেই বহু ক্ষেত্রে মুশকিল আসানের বিস্তর উপায় প্রযুক্তির সাহায্যেই খুঁজে নেওয়া হয়েছে; আমরা বারংবার দেখেছি – আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই)-এর এই নতুন অবদানটির পুরো নাম: চ্যাট জেনারেটিভ প্রি-ট্রেনড ট্রান্সফর্মার। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুব রের ভাষায়-
বহুদিন মনে ছিল আশা / ধরণীর এক কোণে
রহিব আপন-মনে; / ধন নয়, মান নয়, একটুকু বাসা!
আমেরিকা দূতাবাসের আমার আলোকিত নিমন্ত্রণ পত্র চুরি সম্পর্কে দৃষ্টিপাত করব। লুটেরা চেষর স্নেহাশীষপ্রিয় বড়ুয়া রুখো! স্নেহাশীষপ্রিয় বড়ুয়া বিগত ১২ই মে ১৯৮৯ ইং আমার আমেরিকা দূতাবাসের নিমন্ত্রণ পত্র চুরি করেছে! আমার আমেরিকা দূতাবাসের নিমন্ত্রণ পত্র লুটেরা চেষর স্নেহাশীষপ্রিয় বড়ুয়ার বাবা চিটিংবাজ চেষর কাজলপ্রিয় বড়ুয়া (মহামুনি পাহাড়তলি চট্টগ্রাম) AUSTRALIA এবং তার মা নির্লজ্ চেষর সুলেখা বড়ুয়ার (AUSTRALIA) নাম ফাঁস হয়েছে! – আমেরিকা দূতাবাসের নিমন্ত্রণ পত্র ভাবনার অতলে ডুবে আছি। উপরোক্ত শিরোনাম বিষয়ের উপর আলোচনা করতে স্নেহাশীষপ্রিয় বড়ুয়া আমার আমেরিকা দূতাবাসের নিমন্ত্রণ পত্র চুরি প্রসঙ্গ!
স্নেহাশীষপ্রিয় বড়ুয়ার জাল-জালিয়াতি প্রত্যহ ব্যাপকতর, প্রকটতর এবং নির্লজ্জতর চেষর স্নেহাশীষপ্রিয় বড়ুয়া / – সোনা কান্তি বড়ুয়ার নাম দিয়ে আমেরিকায় এসেছে! চেষর . স্নেহাশীষপ্রিয় বড়ুয়া কর্তৃক আমেরিকা দূতাবাসের নিমন্ত্রণ পত্র চুরি বিশ্বাসঘাতকতায় আজ আমার কলিজা ধরে টানে! আমেরিকা দূতাবাসের নিমন্ত্রণ পত্র চুরি এহেন জঘন্য নেক্কার জনক ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। সেই সাথে স্নেহাশীষপ্রিয় বড়ুয়াকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মূলক কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করার জন্য রাষ্ট্রের কাছে বিনীত ভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি। বিশ্বকবি রবীন্দ্র নাথ ঠাকুরের ভাষায়
“ ‘যেন রসনায় মম/ সত্যবাক্য ঝলি উঠে Li Lo&Mmg
তোমার ইঙ্গিতে। যেন রাখি তব মান/
তোমার বিচারাসনে লয়ে নিজ স্থান’,
দেশবাসীর মনে থাকে শুধু এই প্রত্যাশা।”
দুর্র্ধষ ডাকাত ও অভিশপ্ত খোঁড়া ভিখিরির মতে খস্নেহাশীষপ্রিয় বড়ুয়র দূতাবাসের নিমন্ত্রণ পত্র চুরি জীবন-কাহিনীর মাধ্যমে কর্ম ফল সিদ্ধান্তের বিস্তৃত নিরুপন করা হয়েছে। আমেরিকা দূতাবাসের নিমন্ত্রণ পত্র চুরি আমার চোখে জল এনেছে হায়! দূতাবাসের নিমন্ত্রণ পত্র চুরি কারণে আমার দীর্ঘশ্বাস! ৭১এর মুক্তিযুদ্ধের মহান বিজয় দিবসে আজ আমার লেখা বই বৌদ্ধ উপন্যাস “সত্যের সন্ধানের” আমেরিকা বিজয়ের সুবর্ণ জয়ন্তীর আমেরিকা দূতাবাসের নিমন্ত্রণ পত্র প্রসঙ্গ! আজ ও মনে পড়ে আমার লেখা বই বৌদ্ধ উপন্যাস “সত্যের সন্ধানে” আমেরিকা বিজয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী। বই লিখেছি তো চেষর কেষ – ডরনা কেয়া। সত্যের সন্ধানে আমার লেখা ইংরেজি বই ভালবাসায় ভয় কিসের? চেষর .স্নেহাশীষপ্রিয় বড়ুয়ার আমার আমেরিকা দূতাবাসের নিমন্ত্রণ পত্র চুরির ষড়যন্ত্রের পর্দায় এখন তার বাবা চেষর কাজলপ্রিয় বড়ুয়া তার মা চেষর সুলেখা বড়ুয়ার নাম ফাঁস হয়েছে। আমৃত্যুর দুঃখের তপস্যা এ জীবন ট্রাজেডি!
আমার লেখা কবিতা
জানি আজকের দিন কষল ফিরে আসবে না
দক্ষিণা বাতাসে, বুক ভরে নিঃশ্বাস নিই
আমেরিকা দূতাবাসের নিমন্ত্রণ পত্র ফিরে আসবে না
অপেক্ষায় তবু পথ চেয়ে আছি!
কীভাবে শরীররে আত্মা প্রবেশ করে ও বের হয়?
স্বপ্নময় আমার লেখা ইংরেজি বৌদ্ধ উপন্যাস বই “সত্যের সন্ধানে”-
জয় হোক “সত্যের সারস্বত বিদ্বান সমাজে”!
মানুষের ভালো অহিংসা পরম কাজে।
আমার লেখা ইংরেজি বৌদ্ধ উপন্যাস বই “সত্যের সন্ধান”!
ব্রহ্মপুত্র নদের বুকে চলে মধুকর ডিঙা বট তমালের নীল ছায়ায়,
বাঙালির হাতে বেঁধে দিও রাখি মিলনের আশায়।
আবেগে ছোঁয়া স্বপ্নমায়ায আবিষ্ট গাইবান্ধা বালুচর
ব্রহ্মপুত্র নদের পূর্ব পারে অপরূপ কুঁড়েঘর।
ব্রহ্মপুত্রের বুকজুড়ে লেখা আছে বাংলার অব্যক্ত দীর্ঘ ইতিহাস;
‘আমার পূর্ণ হবে কি জানার পুঞ্জীভ‚ত অভিলাস?
সকালে দোয়েল পাখী উড়ে যায় ভরা যৌবনের ডাকে,
মনে আছে কি যৌবনের স্মৃতি “ব্রহ্মপুত্র নদীর বাঁকে?
অনেক বছর ধরে বাংলার ইতিহাস চলে বেড়ায় দশদিক জুড়ে;
আমি কী যেনো হারিয়েছি,
অনেক কিছুই যেনো পাওয়ার বাকী,
মনের মধ্যে নিভৃতে রক্তক্ষরণ শুরু হয়।
নিমগ্ন হয়ে পড়ি আমি নীরবে প্রার্থনায়!
জানি আমেরিকা দূতাবাসের নিমন্ত্রণ পত্র ফিরে আসবে না
অপেক্ষায় তবু পথ চেয়ে আছি!
মানবতার জয়গানে আমার লেখা সত্যের সন্ধানে “এটা খুব সহজপাঠ্য একটা বই। এর মধ্যে ROMANTIC NOVEL, ইতিহাস, বিজ্ঞান, দর্শন কিংবা অর্থনীতি সবই আছে কিন্তু বইটি পড়ার সময় কেউ জ্ঞানের চাপে ভারাক্রান্ত হয় না। “সত্যের সন্ধান” উপলক্ষে গৌতমবুদ্ধকে সশ্রদ্ধ বন্দনা নিবেদনের নৈবেদ্য সাঁজিয়ে মহামানব পূজনীয় বুদ্ধের নামে উৎসর্গ করছি! বিশ্বপ্রবাহের নির্মমতা আজ বৌদ্ধ উপন্যাস “সত্যের সন্ধানে মৈত্রী মৌনতার সুতোয় বোনা একটি রঙিন চাদর..! হৃদয়ের অচেনা দুটি নদী, ‘হারজিত চিরদিন থাকবে’!
আমার সকল দু;খের প্রদীপ জ্বেলে “সত্যের সন্ধানে ঐতিহাসিক উৎস নিরুপণ করছি স্নেহাশীষপ্রিয় বড়ুয়ষ আমার দূতাবাসের নিমন্ত্রণ পত্র চুরি করেছে বিগত ১২ই মে ১৯৮৯ ইং! সোনা কান্তি বড়ুয়ার সহধর্মিণী যুথিকা বড়ুয়ার মৃত্যুতে চট্টগ্রামে (ফটিকছড়ি) -নানুপুর গ্রামের সনদ বড়ুয়া টরন্টোতে সোনা কান্তি বড়ুয়ার ফেক আইডি বানিয়ে কানাডাতে ভিক্ষার ঝুলি হাতে চাঁদা তোলছে (25 APRIL 2023)! (১) ২০১৩ সালের ২০ জুলাইয়ের বোষ্টন বৌদ্ধ সম্মেলনে কানন বড়ুয়া (OF VILLAGE UTTAR PADUYA গ্রামের জন্মজাত) বলেন, “বাংলাদেশী টরন্টো বৌদ্ধ সমিতির. সদস্য নষ হ’লে টরন্টোর যুথিকা বড়ুয়া বৌদ্ধ সম্মেলনেগান গাইতে পারবেন না! (২) প্রত্যেক সত্ত¡গণের জীবনধারায় ক্লেশধর্ম হচ্ছে সৎকায়দৃষ্টির প্রতি তীব্র দৃষ্টি আসক্তিতে সনদ বড়ুয়ার প্রবঞ্চনার স্বপ্নভঙ্গ ভ‚মিকায় বাংলাদেশ বুদ্ধিস্ট বিহার অফ টরেন্টোর আশীষ বড়ুয়া (পটিয়া থানার অন্তর্গত জোয়ারা খানখানাবাদ গ্রাম)! আমি আমার সহধর্মিণী যুথিকা বড়ুয়ার মৃত্যুতে পল্লী কবি জসিম উদ্দিনের “কবর” কবিতা : পড়ি দুই নয়নের জলে।
“এইখানে তোর দাদির কবর ডালিম-গাছের তলে,
তিরিশ বছর ভিজায়ে রেখেছি দুই নয়নের জলে।
এতটুকু তারে ঘরে এনেছিনু সোনার মত মুখ,
পুতুলের বিয়ে ভেঙে গেল বলে কেঁদে ভাসাইত বুক।
এখানে ওখানে ঘুরিয়া ফিরিতে ভেবে হইতাম সারা
সারা বাড়ি ভরি এত সোনা মোর ছড়াইয়া দিল কারা।
সোনালি ঊষার সোনামুখ তার আমার নয়নে ভরি
লাঙল লইয়া ক্ষেতে ছুটিতাম গাঁয়ের ও-পথ ধরি।
যাইবার কালে ফিরে ফিরে তারে দেখে লইতাম কত
এ-কথা লইয়া ভাবী-সাব মোরে তামাশা করিত শত।
এমনি করিয়া জানি না কখন জীবনের সাথে মিশে
ছোট-খাটো তার হাসি-ব্যথা মাঝে হারা হয়ে গেনু দিশে।
বাপের বাড়িতে যাইবার কালে কহিত ধরিয়া পা
“আমারে দেখিতে যাইও কিন্তু, উজান-তলীর গাঁ।”
শাপলার হাটে তরমুজ বেচি দু-পয়সা করি দেড়ী,
পুঁতির মালার একছড়া নিতে কখনও হত না দেরি।
দেড় পয়সার তামাক এবং মাজন লইয়া গাঁটে,
সন্ধ্যাবেলায় ছুটে যাইতাম শ্বশুরবাড়ির বাটে!”
মানসিক ব্রহ্মান্ড (কনসিয়াসনেস) চিত্ত, চৈতসিক অভিধর্ম মনস্তত্তে¡র পথ এবং বুদ্ধত্ব লাভ করার বোধিসত্ত¡ পন্থা (অনেক জন্মের সাধনা) অবলম্বনে নারী ও বুদ্ধত্বলাভ করতে পারেন। মহাসুখচক্র এবং দেহের নাড়ি কে সংযত করার সাধনা তান্ত্রিক সাধনা। কারন, স্থান কাল পাত্র এবং মহাযান বৌদ্ধধর্ম সহ সাইকোলিজি বা রুপ, বেদনা, সংজ্ঞা, সংস্কার, মানসিক ব্রহ্মান্ড (কনসিয়াসনেস) চিত্ত, চৈতসিক অভিধর্ম মনস্তত্তে¡র বিভিন্ন শাখা প্রশাখার নানা কঠিন বিষয় অবতারনা করেছেন। দেহে বামে ইড়া, ডানে পিঙ্গলা, মাঝে সুষূ¤œা নাড়ি। সুষ¤œা নৈরাত্মা, বোধিচিত্ত, অবধূতী বা যোগীনির প্রতীক। ইড়া পিঙ্গলাকে যথাক্রমে শক্তি ও শিবের প্রতীক। ইড়া পিঙ্গলাকে সাধনার মাধ্যমে সুষু¤œাতে মিশিয়ে দিতে হবে। তারপর সাধনায় সষু¤œা পরিনত হবে সহস্রায় বা মহাসুখ চক্রে। সেখানেই আছে মহা সহজানন্দ।
আমার লেখা ইংরেজি বৌদ্ধ উপন্যাস বই সত্যের সন্ধানে থেকে কিছু আলোকপাত করছি বিশ্বকবি রবীন্দ্র নাথ ঠাকুরের ভাষায়
“বৌদ্ধধর্ম জিনিসট কী সে সম্বন্ধে আমরা একটা ধারণা করিয়া লইয়াছি। আমাদের বিশ্বাস এই যে, এই ধর্মে ধর্মের আর-সমস্ত অঙ্গই আছে, কেবল ইহার মধ্যে ঈশ্বরের কোনো স্থান নাই। জ্ঞানে ইহার ভিত্তি এবং কর্মে ইহার মন্দিরটি গড়া। কিন্তু মন্দিরের মধ্যে কেহ নাই; সেখানে নির্বাণের অন্ধকার, ভক্তি সেখান হইতে নির্বাসিত। আমরা তো বৌদ্ধধর্মকে এইভাবে দেখি, অথচ দেখিতে পাইতেছি- বৌদ্ধশাস্ত্র হইতে খৃস্টান এমন-কিছু লাভ করিতেছেন যাহার সঙ্গে তিনি আপন ধর্মের প্রভেদ দেখিতেছেন না এবং যাহার রসে আকৃষ্ট হইয়া কনফুসীয় শাস্ত্রজ্ঞ পণ্ডিত বৌদ্ধধর্মে দীক্ষা গ্রহণ করিয়া তাহার প্রচারের উৎসাহিত হইয়া উঠিয়াছেন।
ইহার উত্তরে কেহ কেহ বলিবেন, ‘হাঁ, চারিত্রনীতির উপদেশে খৃস্টান-ধর্মের সঙ্গে বৌদ্ধধর্মের মিল আছে, একথা সকলেই স্বীকার করে।’ কিন্তু একটি কথা মনে রাখা উচিত, চারিত্রনীতির উপদেশ জিনিসটা মনোরম নহে; তাহা ঔষধ, তাহা খাদ্য নহে; তাহার সাড়া পাইলে ছুটিয়া লোক জড়ো হয় না, বরঞ্চ উলটাই হয়। বৌদ্ধধর্মের মধ্যে যদি এমন-কিছু থাকে যাহা আমাদের হৃদয়কে টানে এবং পরিতৃপ্ত করে, তবে জানিব,
তাহার মর্মটি, তাহার ধর্মটি সেই জায়গাতেই আছে।”
আরজ আলী মাতুব্বর (১৭ ডিসেম্বর, ১৯০০-১৫ মার্চ ১৯৮৫), সত্যের সন্ধানে “একজন বাংলাদেশী দার্শনিক, চিন্তাবিদ এবং লেখক ছিলেন। “তার লিখিত বইয়ের মধ্যে মুখবন্ধে তিনি লিখেছিলেন, “আমি ধীরে ধীরে ধর্মীয় গণ্ডি হতে বের হতে থাকি।” আমি অনেক কিছুই ভাবছি, আমার মন প্রশ্নে ভরপুর কিন্তু এলোমেলোভাবে। আমি তখন প্রশ্নের সংক্ষেপণ লিখতে থাকি, বই লেখার জন্য নয় শুধুমাত্র পরবর্তীকালে মনে করার জন্য। অসীম সমুদ্রের মতন সেই প্রশ্নগুলো আমার মনে গেঁথে আছে এবং আমি ধীরে ধীরে ধর্মীয় গণ্ডি হতে বের হতে থাকি।” আরজ আলীর রচনায় মুক্তচিন্তা ও যুক্তিবাদী দার্শনিক প্রজ্ঞার ছাপ রয়েছে। মানবকল্যাণ ও বিশ্বধর্ম আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে তিনি দরিদ্র ও মেধাবী ছাত্রদের জন্য বৃত্তি প্রদান, পাঠাগার স্থাপন ও রচনা প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা করেন।” দুঃখের দিনে বা সুখের দিনে টমাস আলভা এডিসন, যাকে দিয়ে স্কুলে কিছুই হয়নি সেই পৃথিবীকে সূর্য ডোবার পরে আলোকিত করে রেখেছে নিজের আবিষ্কার দিয়ে।
সবাই কে মহান বিজয় দিবসের একগুচ্ছ রক্তিম ফুল্লেল মহান বিজয় দিবস-২০২৩!
একটি বাংলাদেশ। তুমি জাগ্রত জনতার।
সারা বিশ্বের বিস্ময়
তুমি আমার অহংকার।
তুমি, নির্মল কর, মঙ্গল করে / মলিন মর্ম মুছায়ে’ “(RAINDRANATH TAGORE) প্রতিপাদ্যে ৭১এর মুক্তিযুদ্ধের মহান বিজয় দিবসে সকল বীর শহীদের প্রতি বিনম্র গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করছি।
বুদ্ধিজীবী হত্যার নীলনকশা! সত্যের সন্ধানে বুদ্ধিজীবী হত্যার নীলনকশা খুনি জেনারেল ফরমান আলী যুদ্ধবিরতি চুক্তির খসড়া ছাড়া আরো একটি পরিকল্পনার খসড়াও রচনা করে রেখেছিলেন। পরাজিত সেনানায়করা চূড়ান্ত আত্মসমর্পণের আগে গোপন দলিলপত্র পুড়িয়ে ফেলে, নিজেদের পাপের সব চিহ্ন মুছে ফেলতে হয়, সে দায়িত্বও নিয়েছেন তিনি, সেইসঙ্গে বাঙালিদের শেষ শিক্ষা দিতে হিটলারের চেয়েও নিকৃষ্টতম চালটি চালেন তিনি। মৃত্যুপুরীতে লাখ লাখ করোটি আর শুকনো হাড় নিয়ে যেন মাথা উঁচু করে না দাঁড়াতে পারে সেজন্য বুদ্ধিজীবীদের হত্যার নীলনকশা আগেই করেছিলেন কুখ্যাত এই কসাই। বুদ্ধিজীবীদের একটা তালিকা করে রেখেছিলেন ফরমান আলী। একাত্তরের ১৪ ডিসেম্বর বাংলার সবুজ ঘাসকে রক্তাক্ত করে দিতে এর পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন শুরু করেন তিনি। শিক্ষক, উকিল, ডাক্তার, সাংবাদিক, লেখক, কবিসহ সব ধরনের বুদ্ধিজীবী, পেশাজীবীদের ধরে এনে নৃশংসভাবে হত্যার জন্য আল বদর ও আল শামস বাহিনীকে দায়িত্ব দেন ফরমান আলী।
মুক্তিযুদ্ধ গবেষকরা বলছেন, বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের মূল নকশা রাও ফরমান আলীর। ঢাকার পতনের পর গভর্নর হাউসে (বর্তমানে বঙ্গভবন) রাও ফরমান আলীর একটি ডায়েরি পাওয়া যায়। সেখানে অনেক নিহত ও নিখোঁজ বুদ্ধিজীবীর নাম লেখা ছিল। তবে অধ্যাপক মুনতাসির মামুন ও মহিউদ্দিন আহমেদ যৌথভাবে ১৯৮৯ সালে পাকিস্তানে গিয়ে রাও ফরমান আলীর এক সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন। ওই সাক্ষাৎকারের বিবরণ পরবর্তীতে ছাপা হয়েছে ‘সেই সব পাকিস্তানী’ বইতে। সাক্ষাৎকারে বুদ্ধিজীবী নিধনের অভিযোগ অস্বীকার করেন রাও ফরমান।
মুক্তিযুদ্ধ গবেষকরা বলছেন, বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের মূল নকশা রাও ফরমান আলীর। ঢাকার পতনের পর গভর্নর হাউসে (বর্তমানে বঙ্গভবন) রাও ফরমান আলীর একটি ডায়েরি পাওয়া যায়। সেখানে অনেক নিহত ও নিখোঁজ বুদ্ধিজীবীর নাম লেখা ছিল। তবে অধ্যাপক মুনতাসির মামুন ও মহিউদ্দিন আহমেদ যৌথভাবে ১৯৮৯ সালে পাকিস্তানে গিয়ে রাও ফরমান আলীর এক সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন। ওই সাক্ষাৎকারের বিবরণ পরবর্তীতে ছাপা হয়েছে ‘সেই সব পাকিস্তানী’ বইতে। সাক্ষাৎকারে বুদ্ধিজীবী নিধনের অভিযোগ অস্বীকার করেন রাও ফরমান।
বিশ্ববৌদ্ধ পুরস্কার প্রাপ্ত প্রখ্যাত মানবতাবাদী লেখক সোনা কান্তি বড়ুয়া (Bachelor of Arts, University of Toronto), The AuthorÕs World famous and glorious New Book entitled ÒPRE – VEDIC MOHENJODARO BUDDHISM & MEDITATION IN THE NUCLEAR AGE , (516 Pages) “ সা বেক সভাপতি, বাংলা সাহিত্য পরিষদ, টরন্টো, খ্যাতিমান ঐতিহাসিক, কথাশিল্পী, বিবিধগ্রন্থ প্রনেতা প্রবাসী কলামিষ্ঠ, লাইব্রেরীয়ান, বিশ্ববৌদ্ধ সৌভ্রতৃত্ব পত্রিকার সহ সম্পাদক এবং জাতিসংঘে বিশ্ববৌদ্ধ প্রতিনিধি