সোনা কান্তি বড়ুয়া : থাইল্যান্ডে রামায়নের নষম রামকীর্তির বৌদ্ধ দশরথ জাতক! বৌদ্ধ রাজনীতিতে বৌদ্ধ দশরথ জাতকের বোধিসত্ত¡ রামের দশবিধ রাজধর্ম অনুসরন করে রাজত্ব পরিচালনা করার শপথ গ্রহন করা হয়। বৌদ্ধ প্রধান দেশ থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক মহানগরীর বিখ্যাত রাজকীয় এমারেল্ড (মরকত মনি) বুদ্ধ মন্দিরের চারিদিক জুড়ে আছে দশরথ জাতকে (হিন্দু রামায়নের) রামকীর্তির অভিনব চিত্রশালা। থাইল্যান্ডে (শ্যামদেশ) রাজা রাম এবং রাজধানী অযোধ্যা আজ ও বিরাজমান। ইংরেজ দার্শনিক, আইনজ্ঞ ও রাজনীতিবিদ ফ্রান্সিস বেকন ১৬২০ সালে ‘নিউ ইনস্ট্রমেন্ট’ শিরোনামে এক বৈজ্ঞানিক ইশতেহারে দাবি করেন ‘জ্ঞানই শক্তি’! ২০১৮ সালে ব্রিটেনের অর্থমন্ত্রী মহামান্য জর্জ অসবোর্ন রাজনীতির রাজসিংহাসন ত্যাগ করে বেীদ্ধ ভিক্ষু হয়েছেন এবং নেপালের গভীর জঙ্গলে ধ্যান প্রশিক্ষণ বৌদ্ধ মন্দিরে গভীর ধ্যানে মগ্ন ছিলেন।
শ্যামদেশের (থাইল্যান্ডের) রাজধানী অযোধ্যা (41 KILOMETRE FROM ব্যাংকক) ছিল! ১৩৫০ সালে বৌদ্ধ প্রধান দেশ শ্যামদেশের (থাইল্যান্ডের) মহামান্য বৌদ্ধ রাজা রামষধিপতি (রাজা উথঙ্) বৌদ্ধ রাজনীতিতে বোধিসত্ত¡ রামের দশবিধ রাজধর্ম অনুসরন করে রাজত্ব পরিচালনা করার শপথ গ্রহন করে থাইল্যান্ডে রাজধানী অযোধ্যা (আয়োথায়া SECOND CAPITAL) প্রতিষ্ঠা করে ছিলেন!
IN 1275 SUKHOTHAI WAS THE FIRST CAPITAL BY মহামান্য বৌদ্ধ রাজা RAMKHAMAHENG) প্রতিষ্ঠা করে ছিলেন!
ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশে বৌদ্ধ হত্যাযজ্ঞের জন্যে থাইল্যান্ডে পুরনেষ রাজধানীর নষম অযোধ্যা ছিল! মানুষ মানুষের জন্যে। পাকিস্তান ও সাতচল্লিশের ধর্মান্ধ ধর্মের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে স্বাধীনতার অভ্যুত্থান! মানুষের মনুষ্যত্ব কেড়ে নেওয়াটার নাম হিন্দুরাজনীতি এবং পাকিস্তান ও সাতচল্লিশের ধর্মান্ধ রাজনীতি! ইসলামি জঙ্গী ও হিন্দুত্ববাদীরা বৌদ্ধ সভ্যতাকে গ্রাস করে ফেলেছে! ইসলামি জঙ্গী রাজনীতি ও হিন্দুরাজনীতি (বা শঙ্কারাচার্য্য) কর্তৃক বৌদ্ধ হত্যাযজ্ঞের কথা! সম্রাট অশোকের মানবতার বৌদ্ধ ভারত গোলেমালে হিন্দু ইন্ডিয়া হল কেন?
ভারতে হিন্দু সন্ত্রাসবাদ ও বাংলাদেশে মুসলমান সন্ত্রাসবাদ বৌদ্ধ ধর্মকে ধ্বংস করায় ধ্বংসপ্রাপ্ত বিদ্যাপীঠ বাংলাদেশে পণ্ডিত বিহার বৌদ্ধ বিশ্ববিদ্যালয়! প্রায় ১যুগ আগে ৫৬০ কোটি টাকা বরাদ্দ হলেও দক্ষিণ চট্টগ্রামে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় অগ্রগতি কতদূর! চট্টগ্রাম জেলার আনোয়ারা উপজেলায় ধ্বংসপ্রাপ্ত বিদ্যাপীঠ পণ্ডিত বিহারের ঐতিহ্যকে কালোত্তীর্ণ করার জন্য ২০১১ সালে একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় (আন্তর্জাতিক পণ্ডিত বিহার বিশ্ববিদ্যালয়) প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দিয়েছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যা একযুগ অতিক্রান্ত হলেও অদ্যাবদি আলোর মুখ দেখেনি।এসব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনায় যুক্ত হয়েছেন আন্তর্জাতিক পণ্ডিত বিহার বিশ্ববিদ্যালয় বাস্তবায়ন নাগরিক উদ্যোগের আহবায়ক অধ্যাপক বেীদ্ধ ভিক্ষু ড.জিনবোধি ভিক্ষু। বিশেষ সাক্ষাৎকারটি গ্রহণ করেছেন আশিক আরেফিন।
আমি বাংলাদেশ হযরত শাহজালাল ঢাকা আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্ট থেকে থাইল্যান্ডে (শ্যামদেশের) রাজধানী ব্যাঙ্কক সুবর্ণভ‚মি এয়ারপোর্টে গিয়ে দেখলুম বাংলা ভাষার জনক গৌতমবুদ্ধ বিরাজমান।
রামুর মুসলমান ধর্মান্ধ মৌলবাদীরা ফেক আইডি বানিয়ে কোরাণের উপর পদচিহ্ন দিয়ে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে বাংলাদেশে বৌদ্ধবিহার বুদ্ধমন্দির ও বৌদ্ধ বাড়ি ধ্বংস করেছে ২০১২ সালে ২৯ শে সেপ্টেম্বর ভয়াল কালো রাতে! প্রতিটি ধর্মে আলাদা আলাদা কিতাব, আলাদা নবী, আলাদা মহামানব, আলাদা ঈশ্বর! তাতে পাকিস্তানের বাঙ্গালী রাজাকারদের অসুবিধা কেন? কেন সকলকে মুসলমান বানাতে হবে? কেন সকল নবী পয়গম্বরকে ইসলামের নবী বলতে হবে? কেন সকলের ধর্মকে বিনষ্ট করার চেষ্টা করতে হয়? কেউ কি তার বাড়ী জমি অন্যকে দান করে দেয়?
গৌতমবুদ্ধ তাঁর ভিক্ষুসংঘকে উপদেশ প্রসঙ্গে দশরথ জাতক (রামায়ন) সমাধান করতে গিয়ে বলেছেন, “তখন (পূর্ব জন্মে) শুদ্ধোধন রাজা ছিলেন দশরথ মহারাজা, মহামায়া ছিলেন সে মাতা, রাহুলমাতা (গোপা) ছিলেন রাজকুমারী সীতা, আনন্দ ছিলেন রাজপুত্র ভরত, সারীপুত্র ছিলেন রাজপুত্র লক্ষন, বুদ্ধ পরিষদ সে পরিষদ, আমি (বুদ্ধ) ছিলা ম সে রাম পন্ডিত (দশরথ জাতক নম্বর ৪৬১, জাতক অট্টকথা, পালি টেক্সট সোসাইটি, লন্ডন)।” দশরথ জাতক থেকে বানানো “রামায়ণ” রচনায় রাম লঙ্কা জয় করেননি, বাংলাদেশের বিজয় সিংহই লঙ্কা জয় করলেন এবং এর সচিত্র বাস্তব ইতিহাস অজন্তায় বিদ্যমান। ভারতে বৌদ্ধধর্মকে হত্যা করষর নষম হিন্দু ব্রাহ্মণের হিন্দুধর্ম! হিন্দু শাসক শশাঙ্ক, আদি শঙ্করাচার্য্য এবং কুমারিল ভট্ট ফতোয়া দিলেন,বৌদ্ধ মাত্রই বধ্য বা বৌদ্ধদেরকে হত্যা কর (পৃষ্ঠা ১২, দেশ, কলিকাতা, ৪ মে, ২০০১)! হিন্দু ব্রাহ্মণেরা বৌদ্ধ দশরথ জাতক থেকে রামায়ন রচনা করেছেন!
মহামান্য থাইল্যান্ডের রাজা দশম রাম মহষ ব্জ্রলঙ্কন (MAHA VAJIRALONGKORN) রাজধানী ব্যাংকক বিশ্ববৌদ্ধ মহাসম্মেলন উদবোধন করেছেন। বিশ্বমৈত্রীর আলোর ঝর্ণাধারায় উদ্ভাসিত হিংসা উন্মত্ত সমাজে গৌতমবুদ্ধের বিশ্বমানবতাবাদ! বৌদ্ধ প্রধান দেশ থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক মহানগরীর বিখ্যাত রাজকীয় মহামুক‚ট বৌদ্ধ বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাযোগ্য ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে ৩ দিনব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠান মালার মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়েছে বিগত ১৮ই অক্টোবর থেকে ২০শে অক্টোবর (২০২২)। সুখী হও সুখী হও / এ মৈত্রী ভাবনা। / দিবা নিশি হিত সুখ করিনু প্রার্থনা। প্রথম রাম (১৭৮১ থেকে ১৮০৯) ১৭৮২ সালের ৬ই এপ্রিল ব্যাংককে (দেবনগরী) রতœকোষিন ডাইনেষ্ঠি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। বৌদ্ধ রাজনীতিতে বোধিসত্ত¡ রামকে (দশবিধ রাজধর্ম) অনুসরন করে রাজত্ব পরিচালনা করার শপথ গ্রহন করা হয় । থাইল্যান্ডে অযোধ্যা (আয়োথায়া) এবং রাজা রাম আজ ও বিরাজমান।
এবং উক্ত অনুষ্ঠানে পঞ্চশীল প্রদান করেন থাইল্যান্ডের মহামান্য সঙ্ঘ রাজ। অনুষ্ঠানে মাননীয় সংঘরাজ, উপসংঘরাজবৃন্দ, সরকারের মন্ত্রী, সরকারী পদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন! মহামুক‚ট বৌদ্ধ বিশ্ববিদ্যালয়ে এই মহতি অনুষ্ঠানে বহু দূর প্রবাসে বৌদ্ধ সংস্কৃতির শিকড় ছুঁয়ে থাকার প্রয়াসে ৩৭টি রাষ্ট্রের সম্মানিত বৌদ্ধ সদস্যবৃন্দ ৫৫২ জন বৌদ্ধ জাতির এই মহান সন্মেলনে বিশ্ববৌদ্ধ সৌভ্রাতৃত্ব সংঘের বাহাত্তরতম (৭২তম) জন্মবার্ষিকী বিপুল বৌদ্ধ জনতার সমাগমে আকাশ বাতাসের কোলাহল বিদীর্ণ করে “বুদ্ধং সরনং গচ্ছামি” ধ্বনিত হয়।
স¤প্রতি আনন্দবাজার পত্রিকায় (দীপঙ্কর ভট্টাচার্য ০৬ নভেম্বর ২০২২) প্রকাশিত সংবাদ শিরোনাম ছিল, বিজয়া দশমীর দিন দিল্লির সমাজকল্যাণ মন্ত্রী রাজেন্দ্রপাল গৌতমের উপস্থিতিতে কয়েক হাজার দলিত অম্বেডকরের ঐতিহাসিক ‘বাইশ প্রতিজ্ঞা’ পুনরুচ্চারণ করে বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ করলেন। ছেষট্টি বছর পর সেই পথে চলতে গিয়েই দিল্লি সরকারের মন্ত্রীকে মন্ত্রিসভা ছাড়তে হল। ভারতীয় হিন্দু শাসকগণ গৌতম বুদ্ধকে হিন্দুর অবতার বানিয়ে বৌদ্ধগণকে নীচ জাতি করে বৌদ্ধ বিহার ভেঙ্গে গড়ে তোলা হয়েছে পুরীর জগন্নাথ মন্দির” (বিহার) হিন্দুরাজনীতির ও তিরুপতি বালাজী, মন্দির”!
বৌদ্ধ ভারতে ধর্মান্ধহিন্দু রাজনীতির রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস! ভারতে বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ প্রসঙ্গ! এখন বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ-হিন্দুধর্মের পরিবর্তন মানে নাকি হিন্দুধর্মের বিপন্নতা! দেশদ্রোহ! স¤প্রতি আনন্দবাজার পত্রিকায় (দীপঙ্কর ভট্টাচার্য ০৬ নভেম্বর ২০২২) প্রকাশিত সংবাদ শিরোনাম ছিল, বিজয়া দশমীর দিন দিল্লির সমাজকল্যাণ মন্ত্রী রাজেন্দ্রপাল গৌতমের উপস্থিতিতে কয়েক হাজার দলিত অম্বেডকরের ঐতিহাসিক ‘বাইশ প্রতিজ্ঞা’ পুনরুচ্চারণ করে বৌদ্ধধর্ম গ্রহণ করলেন। ছেষট্টি বছর পর সেই পথে চলতে গিয়েই দিল্লি সরকারের মন্ত্রীকে মন্ত্রিসভা ছাড়তে হল। বৌদ্ধ ভারতে ধর্মান্ধ হিন্দুধর্মের রাজনীতির রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস কেন? জাতিভেদ প্রথার বিরুদ্ধে বৌদ্ধধর্মের অনিবার্য অভ্যুত্থান!! বুদ্ধভ‚মি পুন্ড্রবর্দ্ধনে (বগুড়া) গৌতমবুদ্ধের বাংলাদেশ : বৌদ্ধবাংলায় ধর্মান্ধ মুসলমান রাজনীতির রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস কেন?
প্রসঙ্গত : উল্লেখযোগ্য যে, ভারতে বৌদ্ধধর্মকে হিন্দুধর্ম করতে বৌদ্ধ সম্রাট বৃহদ্রথের প্রধান সেনাপতি হিন্দু ব্রাহ্মণ্ পুষ্যমিত্র শুঙ্গ বৌদ্ধ সম্রাট বৃহদ্রথকে হত্যা করে রাজধানীর নষম অযোধ্যা করেছিল (100 B.C)। ব্রাহ্মণ্যবাদী প্রতারণার রাজনীতিতে বৌদ্ধ সম্রাটের ব্রাহ্মণ সেনাপতি পুষ্যমিত্র শুঙ্গ মহামতি সম্রাট অশোকের বংশজ মৌর্য বংশের সর্বশেষ বৌদ্ধ সম্রাট বৃহদ্রথকে হত্যা করেছিল এবং মগধের সিংহাসন অধিকার করে নিজেকে হিন্দু রাজা ঘোষিত করেছিলেন। এবং তাঁর নির্দেশে বৌদ্ধ ধর্মের মু ল গ্রন্থ বৌদ্ধ ত্রিপিটককে নিশ্চিহ্ন করে হিন্দু ধর্মকে মহিমান্বিত করতে বৌদ্ধদের বুদ্ধগয়া কেড়ে নিয়ে ব্রাহ্মণ্যবাদী প্রতারণার রাজনীতিতে বৌদ্ধদের ভারত ভ‚মি ও দেশ (SOUTH ASIA) দখল করার নাম হিন্দুধর্ম! হিন্দুরাজনীতি শিবলিঙ্গ দিয়ে বৌদ্ধদের বুদ্ধগয়া দখল করেছে। হিন্দু সন্ত্রাসবাদ! হিন্দু শাসক শশাঙ্ক, আদি শঙ্করাচার্য্য এবং কুমারিল ভট্ট ফতোয়া দিলেন,বৌদ্ধ মাত্রই বধ্য বা বৌদ্ধদেরকে হত্যা কর(পৃষ্ঠা ১২, দেশ, কলিকাতা, ৪ মে, ২০০১)।”
হিন্দু ধর্ম কি ভাবে বৌদ্ধধর্মকে নিশ্চিহ্ন করলেন? কোন হিন্দু মন্দিরে সকাল বিকাল বুদ্ধ পূজা না করে ও গৌতমবুদ্ধ হিন্দু রাজনীতির নবম অবতার হ’ল হিন্দু রাজনীতির হিন্দু লেখকদের কারনে! সাবেক প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরুর রচিত “ভারত সন্ধানে” (ডিসকভারি অব ইন্ডিয়া) শীর্ষক গ্রন্থে ১৫০ পৃষ্ঠায় ”হিন্দু ধর্ম কি ভাবে বৌদ্ধধর্মকে বৌদ্ধগণকে নিশ্চিহ্ন (অর্ন্তভ্ক্তু) প্রশ্নটা প্যারিস বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর আঁন্দ্রে ম্যালরো জওহরলাল নেহেরুকে করেছিলেন!
হিন্দুরাজনীতি সম্রাট অশোক ও বৌদ্ধ সাল বা বুদ্ধাব্দের অন্তর্ধান সহ ১২০২ সালে বাঙালি বৌদ্ধগণ মুসলমান হলেন এবং বুদ্ধগয়া দখলের পাল রাজত্বের বুদ্ধাব্দকে কবর দিয়ে বঙ্গবীর রাজা বিজয় সিংহ, সম্রাট অশোক এবং চর্যাপদের বুদ্ধাব্দকে বাদ দিয়ে ১৪২৯ বঙ্গাব্দ প্রতিষ্ঠা করেছে! হিন্দুরাজনীতির গভীর চক্রান্ত বৌদ্ধ সাল বা বুদ্ধাব্দের অন্তর্ধানসহ ১২০২ সালে বাঙালি বৌদ্ধগণ মুসলমান হলেন এবং বুদ্ধগয়া দখলের পর বাবরি মসজিদ ধ্বংস করা হল। আরবীয় সভ্যতা ও ইসলাম ধর্ম বাংলাদেশে আসার পূর্বে আমাদের ছেলে বিজয় সিংহ শ্রীলংকা জয় করে ‘সিংহল রাজ্য’ প্রতিষ্ঠা করার ইতিহাস উক্ত দেশের ‘মহাবংশও দ্বীপবংশ’ নামক ইতিহাসদ্বয়ে সগৌরবে বিরাজমান। বিশ্ব সভ্যতার ইতিহাসে বৌদ্ধ ভারত ও বৌদ্ধ বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামে ইসলামীকরণ কেন? ১৪৪৪ হিজরি সাল না লিখে ১৪২৯ বঙ্গাব্দ কি তিস্তার পানির মতো হিন্দু রাজনীতির রঙে রাঙিয়ষ হিন্দু ক্যালেন্ডার করা হয়েছে!
হিন্দু রাজনীতির রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস রামায়ন ও মহাভারত রচনা করার গভীর ষড়যন্ত্র এবং রহস্য দ্রæত উদঘাটন করা হয়েছে! হিন্দু লেখকগণ বৌদ্ধ দশরথ জাতককে বদলায়ে হিন্দু রামায়ন এবং ১০০ বৌদ্ধ জাতককে বদলায়ে মহাভারত বানিয়েছে! হিন্দু রাষ্ট্রশক্তি বৌদ্ধ ত্রিপিটককে নিশ্চিহ্ন করে হিন্দু ধর্মকে মহিমান্বিত করতে বৌদ্ধ জাতকের গল্পকে চুরি করে (১) রামায়ন (২) মহাভারত (৩) বেতাল পঞ্চবিংশতি ( পঞ্চতন্ত্র, (৫) HITOPADESA এবং (৬) কথাসরিৎসাগর রচনা করেছেন (WEEKLY BARTAMAN MAGAZINE EDITORIAL page 4, dated 2 January 2016 হিন্দু শাসক শশাঙ্ক, আদি শঙ্করাচার্য্য এবং কুমারিল ভট্ট ফতোয়া দিলেন, বৌদ্ধ মাত্রই বধ্য বা বৌদ্ধদেরকে হত্যা কর (পৃষ্ঠা ১২, দেশ, কলিকাতা, ৪ মে, ২০০১)!
গৌতমবুদ্ধকে হিন্দুর নবম অবতার করতে এবং বৌদ্ধধর্মকে নিশ্চিহ্ন করে হিন্দুধর্মকে মহিমান্বিত করতে ভারতের সংবিধান বিরোধী হিন্দুরাজনীতির “বুদ্ধগয়া টেম্পল অ্যাক্ট ১৯৪৯” কেন? গৌতমবুদ্ধের ধ্যানভ‚মি বুদ্ধগয়া কে ভারতের সংবিধান বিরোধী হিন্দুরাজনীতি ও আজ দখল করে আছে। বিশ্বমানবতায় উদ্ভাসিত থাইল্যান্ডে বিশ্ববৌদ্ধ মহাসম্মেলন! হিন্দুরাজনীতি বৌদ্ধ ধর্মকে হিন্দুত্বকরণ করে বৌদ্ধ ধর্মের নাম হিন্দু ধর্ম করা হ’ল!
হিন্দুরাজা শশাংক বৌদ্ধদের প্রার্থনার জায়গা (৬৫০ সালে) বুদ্ধগয়ায় বোধিবৃক্ষ ধ্বংস করেছিলেন! হিন্দু শাসক শশাঙ্ক, আদি শঙ্করাচার্য্য এবং কুমারিল ভট্ট ফতোয়া দিলেন,বৌদ্ধ মাত্রই বধ্য বা বৌদ্ধদেরকে হত্যা কর (পৃষ্ঠা ১২, দেশ, কলিকাতা, ৪ মে, ২০০১)।” বর্তমানে হিন্দুধর্ম ও রাজনীতি অতীত বুদ্ধগণকে স্বীকৃতি না দিয়ে হিন্দু ধম্মের নামে হিন্দু রাজনীতি ঝাড়-ফুঁক, তাবিজ-কবচ, তন্ত্র-মন্ত্র ইত্যাদি দিয়ে সম্রাট অশোকের বৌদ্ধ সাম্রাজ্যকে (ভারত) লুটে পুটে খাচ্ছে।
রামের কোন ইতিহাস নাই। মনে উৎকৃষ্ঠ চিন্তায় রাম এবং সুমতির নামই রাম। রাজনীতির গোলেমালে ইসলামিক ১৪৪৪ হিজরি ১৪২৯ বঙ্গাব্দ কেন? ১৯৯৩ সালের ২২ আগষ্টের আনন্দবাজার পত্রিকার সম্পাদকীয়, “সেই উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা কেমন করিয়া ভুলিয়া গেলেন অসংখ্য বৌদ্ধ ধর্মস্থান ধ্বংস করিয়া একদিন গড়িয়া উঠিয়াছিল রাশি রাশি হিন্দু মন্দির।” বৌদ্ধধর্মকে হিন্দুধর্ম করতে ব্রাহ্মণ্যবাদী হিন্দুরাজনীতির বৌদ্ধ হত্যাযজ্ঞ কেন? বৌদ্ধ সম্রাট বৃহদ্রথের প্রধান সেনাপতি হিন্দু ব্রাহ্মণ্ পুষ্যমিত্র শুঙ্গ বৌদ্ধ সম্রাট বৃহদ্রথ কে হত্যা করেছে!
ছিল বৌদ্ধ দেশএখন মুসলিম দেশ কেন? বুদ্ধভ‚মি পুন্ড্রবর্দ্ধনে (বগুড়া) গৌতমবুদ্ধের বাংলাদেশ : বৌদ্ধবাংলায় ধর্মান্ধ মুসলমান রাজনীতির রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস! বাংলাদেশে বৌদ্ধ বাংলায় ধর্মান্ধ মুসলমান রাজনীতির রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস কেন? বাংলাদেশে বৌদ্ধ ধর্ম, KILLING BUDDHIST MONKS ও বুদ্ধমন্দির ধ্বংসই কি ইসলাম? বৌদ্ধ গণহত্যার বিচারের বানী নিরবে নিভৃতে কাঁদে! মুসলমান মৌলবাদী কর্তৃক বাংলাদেশে হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্ঠান ও পাহাড়িদের গ্রামের ভ‚মি লুন্ঠন কেন? প্রতিবেশী ভারতের রাষ্ঠ্র প্রধান চারজন মুসলমান হলে বাংলাদেশে একজন ও হিন্দু বা সংখ্যালঘু নেতা দেশের রাষ্ঠ্রপ্রধান হতে পারছেন না কেন?
ছিল বৌদ্ধ দেশ এখন মুসলিম দেশ করতে মুসলমান মৌলবাদীরা ফেক আইডি বানিয়ে কোরাণের উপর পদচিহ্ন দিয়ে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে বৌদ্ধবিহার বুদ্ধমন্দির ও বৌদ্ধ বাড়ি ধ্বংস করেছে ২০১২ সালে ২৯ শে সেপ্টেম্বর ভয়া ল কালো রাতে! পাকিস্তান বৌদ্ধ দেশ ছিল এখন মুসলিম দেশ ‘২. আফগানিস্তান ছিল বৌদ্ধ দেশ এখন মুসলিম দেশ। বখতিয়ার খিলজি বৌদ্ধ বাংলার ভ‚মি লুন্ঠন করে মুসলমান বাংলাদেশ করল কেন? কথাশিল্পী শওকত আলীর লেখা “প্রদোষে প্রাকৃতজন” এবং “দুষ্কালের দিবানিশি” গ্রন্থদ্বয়ে দক্ষিন এশিয়ার হিন্দু-মুসলমান শাসকগণ কর্তৃক বৌদ্ধ হত্যাযজ্ঞের রক্তাক্ত ইতিহাস লিপিবদ্ধ করেছেন! বৌদ্ধ বাংলার বাংলাদেশে কোরাণের নামে রামু বৌদ্ধ বিহার ধ্বংসযজ্ঞের ফল আল্লার গজব এবং ইউরোপের কোরান পোড়ানোর ঘটনা! আজ ইউরোপের সুইডেন, নেদারল্যান্ডের পর এবার পবিত্র কোরান পোড়ানো হলো ইউরোপের আরেক দেশ ডেনমার্কে! একের পর এক কোরান পোড়ানোর ঘটনায় বিক্ষুব্ধ গোটা মুসলিম বিশ্ব। যে ইউরোপকে বলা হয় সভ্যতার মানদÐ, রাজনীতির নামে সে ইউরোপেই চলছে সা¤প্রদায়িক উস্কানি? (PROTHOM ALO 28 JANUARY 2023)! সত্য কখনো চাপা থাকে না! ইতিহাস কিন্তু বড় নির্মম!
বাঙালি সংস্কৃতির মূল কথা হলো বিশ্বমানবতা, অসা¤প্রদায়িকতা ও স¤প্রীতি। ‘আজি ভুসুকু বঙ্গালী ভইলী ভুসুকু আজ আলোকপ্রাপ্ত সিদ্ধপুরুষ বা বাঙালি হলেন ” থেকে ঐতিহাসিক’ শব্দের অভ‚তপূর্ব সংযোজন হয়েছিল। স¤প্রতি টরন্টোর বাংলাদেশী সাপ্তাহিক আজকাল (১১ আগষ্ট, ২০০৯) পত্রিকার ৩০ পৃষ্ঠায় ইংরেজি সংবাদে আমরা পড়েছি, বৌদ্ধধর্ম পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্মের পুরস্কার লাভ করেছেন।“
১. পাকিস্তান বৌদ্ধ দেশ ছিল এখন মুসলিম দেশ
২. আফগানিস্তান ছিল বৌদ্ধ দেশ এখন মুসলিম দেশ।
৩. কাজাখস্তান ছিল বৌদ্ধ দেশ এখন মুসলিম দেশ।
৪. উজবেকিস্তান ছিল বৌদ্ধ দেশ এখন মুসলিম দেশ।
৫. তাজিকিস্তান ছিল বৌদ্ধ দেশ এখন মুসলিম দেশ।
৬. আজারবাইজান বৌদ্ধ দেশ ছিল এখন মুসলিম দেশ।
৭. মালদ্বীপ বৌদ্ধ দেশ ছিল এখন মুসলিম দেশ।
৮. বাংলাদেশ ছিল বৌদ্ধ দেশ এখন মুসলিম দেশ, অবশিষ্ট বিলুপ্তি সময়ের অপেক্ষা মাত্র।
৯. মালয়েশিয়া বৌদ্ধ দেশ ছিল এখন মুসলিম দেশ।
১০. ইন্দোনেশিয়া বৌদ্ধ দেশ ছিল এখন মুসলিম দেশ।
১১. খোটান বৌদ্ধ দেশ ছিল এখন মুসলিম দেশ।
১২. তুর্কমেনিস্তান বৌদ্ধ দেশ ছিল এখন মুসলিম দেশ।
১৩. কিরগিস্তান ছিল বৌদ্ধ দেশ এখন মুসলিম দেশ।
১৪. ইরান প্রদেশ ছিল বৌদ্ধ দেশ এখন মুসলিম দেশ।
১৫. বেলুচিস্তান প্রদেশ ছিল বৌদ্ধ দেশ এখন মুসলিম দেশ।
হিন্দু রাজনীতির আক্রমণের শিকার বৌদ্ধ ধর্ম কেন?
বাংলাদেশে মুসলিম রাজনীতির আক্রমণের শিকার বৌদ্ধ ধর্ম কেন? AFGHANISTAN BAMIYAN BUDDHA বৌদ্ধবিশ্বের প্রার্থনার জায়গায় মুসলিম ALQUIDA & TALEBAN রাজনীতির BOMBING দুর্বৃত্তপনা কেন? AFGHANISTAN BAMIYAN BUDDHA STATUE ENVIRONMENT SINGS THE GLORY OF BUDDHISM IN THE ISLAMIC WORLD.
বাংলাদেশে ইসলাম, হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান- এ চারটিই প্রধান ধর্ম। আমাদের দেশে মসজিদের পাশে মন্দির, ঈদ ও পূজা উদ্যাপন হয়; একই সঙ্গে আজানের ধ্বনির পাশাপাশি মন্দিরে বাজে বাঁশরির সুর। আধুনিক বাংলাদেশের সব্যসাচী লেখক ও কবি সৈয়দ শামসুল হক বলেছেন, ‘একসাথে আছি, একসাথে বাঁচি,/ আজো একসাথে থাকবোই/ সব বিভেদের রেখা মুছে দিয়ে সাম্যের ছবি আঁকবোই।’ বড় সাধ জাগে একবার ঈদ ও পূজায় মানবতাই হোক প্রকৃত ধর্ম দেখি!
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল বারকাত লিখেছেন, “জামায়াতের উগ্র সা¤প্রদায়িকতার বাহক শক্তিটি ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে জনগণের সম্পদ হরিলুট করেছে! বৌদ্ধ বাংলার লুট হয়ে যাওয়া ‘স্বাধীনাতা’ ফিরে পাওয়ার দিন। বখতিয়ার খিলজি কর্তৃক বৌদ্ধ হত্যাযজ্ঞে বৌদ্ধগণ মুসলমান হয়েছিলেন ১২০২ সালে! বৌদ্ধধর্মকে বাদ দিয়ে বৌদ্ধগণকে নিশ্চিহ্ন করতে তুর্কী লুটেরা বখতিয়ার খিলজি বৌদ্ধ বাংলা অবৈধভাবে দখল করে ইসলাম ধর্মকে রাষ্ট্রীয়ভাবে বৌদ্ধ বাংলায় চাপিয়ে দিল এবং BY FORCE বাংলাদেশে বৌদ্ধগণ মুসলমান হয়েছিলেন!
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় রাজাকাররা ‘সওয়াব ’ এর আশায় জোর করে মুসলমান করেছে হিন্দুদের, না হলে মৃত্যু। “পিস কমিটির ইচ্ছানুযায়ী বিবাহযোগ্য নব মুসলিম কন্যাদের একটি অংশ পিস কমিটির অনুগত যুবকদের বাড়ীতে তুলে দেবার ব্যবস্থা করা হয় (মুনতাসীর মামুন, রাজাকারের মন, পৃষ্ঠা ৯১)।” স্মৃতিখন্ডে গৌতমবুদ্ধের আফগানিস্থান ইব্দোনেশিয়া এবং বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড মুসলমান রাজনীতির বৌদ্ধ হত্যাযজ্ঞ! ইসলাম ধর্মকে তলোয়ার বানিয়ে এয়োদশ শতাব্দীতে তুর্কি সন্ত্রাসী মুসলমান বখতিয়ার খিলজি বাংলাদেশ দখল করাতে একাত্তরে বাংলাদেশ স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বিশ্ব ইসলামী সংগঠনসমূহ বাংলাদেশের মুসলমান হত্যা নিয়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করেনি।
হিন্দুরাজনীতির বৌদ্ধ হত্যাযজ্ঞের জন্যে বৌদ্ধ মহাপন্ডিত গণ (বৌদ্ধসিদ্ধাচার্যগন) বাংলা ভাষার প্রথম বই চর্যাপদে বৌদ্ধ মুক্তিযুদ্ধ (বৌদ্ধহত্যা যজ্ঞ, দেশ, ৪ মে ২০০১ পৃষ্ঠা ১২ কলকাতা) লিপিবদ্ধ করেছিলেন! বাংলা ভাষার প্রথম বইতে মুক্তিযুদ্ধ এবং বৌদ্ধ রামায়ন! বাংলা ভাষার প্রথম বইয়ের নাম “চর্যাপদ শুধু নাম নয়, একটি জাতির পরিচয় ও মানুষের দেশ মানুষের মনেরই সৃষ্টি। হিন্দুরাজনীতির বৌদ্ধ হত্যাযজ্ঞের জন্যে বৌদ্ধগণ মুসলমান হয়েছিলেন! বাংলাদেশে ভারতীয় হিন্দু শাসকগণ বুদ্ধকে হিন্দুর অবতার বানিয়ে বৌদ্ধগণকে নীচ জাতি করে রাখেন। মুসলমানদের রাজনীতি বৌদ্ধদের হাত থেকে বৌদ্ধ দেশ (Afghanistan, Pakistan, India, Bangladesh, Malayasia and Indonesia) এবং আফগানিস্তানের বামিয়ান বুদ্ধ কেড়ে নিল! পাহাড়ী জনতার দুর্লভ স্বাধীনতা সাত পাঁকে বাঁধা কেন? বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য যে ১৯৭৬ ধহফ ১৯৭৭ সালে পাহাড়ী জনতার উপর ঝাঁপিয়ে পড়ল জে: জিয়া সরকারের মদমত্ত রা জনৈতিক টর্নেডো। ধর্মের নামে পাহাড়ী জনতার জান মাল লুঠ হল।
বিশ্ববৌদ্ধ পুরস্কার প্রাপ্ত প্রখ্যাত মানবতাবাদী লেখক সোনা কান্তি বড়ুয়া (Bachelor of Arts, University of Toronto), The AuthorÕs World famous and glorious New Book entitled ÒPRE – VEDIC MOHENJODARO BUDDHISM & MEDITATION IN THE NUCLEAR AGE , (516 Pages) “ সাবেক সভাপতি, বাংলা সাহিত্য পরিষদ, টরন্টো, খ্যাতিমান ঐতিহাসিক, কথাশিল্পী, বিবিধগ্রন্থ প্রনেতা প্রবাসী কলামিষ্ঠ, লাইব্রেরীয়ান, বিশ্ববৌদ্ধ সৌভ্রতৃত্ব পত্রিকার সহ সম্পাদক এবং জাতিসংঘে বিশ্ববৌদ্ধ প্রতিনিধি!