সোনা কান্তি বড়ুয়া : হিন্দুস্তানি ও পাকিস্তানি রাজনীতির বাংলা ভাষায় আক্রমণ আমষদের বাঙালির কলিজা ধরে টানে! ভারতে ১৮৬০ সালে ৬ই অক্টোবর, হিন্দু ধর্মের মনুস্মৃতির বিধান কবরস্থ হয়ে IPC (INDIAN PANEL CODE BY THE BRITISH GOVERNMEANT) চালু হওয়ার পর আইনগতভাবে হিন্দু ধর্মের জাতিভেদ প্রথার ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য এবং শূদ্রসহ সকল শ্রেণীর মানুষ সর্বক্ষেত্রে সমান অধিকার লাভী হয়েছিল! বৈদিক হিন্দু ধর্মকে রাজনীতির হাতিয়ার করে মনুস্মৃতির বর্ণভেদ তথা হিন্দু ধর্মের অভাবনীয় কালা কানুনের অবসান হয়েছিল।” কোন ব্রাহ্মণ শূদ্রকে হত্যা করলে কুকুর বিড়াল হত্যার সমান পাপের প্রায়শ্চিত্ত করবেন (মনুস্মৃতি ১১/ ১৩২)। ভারতের সংবিধানও লিখা হয়েছে ইংরেজী ভাষায়। যদি ইংরেজী ভাষায় সংবিধান রচনা না হত, তাহলে ভারতের স্বাধীনতা ও হত না। বিশ্বমানবতার ট্রাজেডিতে বাঙালি জাতি হিন্দুস্তানি ও পাকিস্তানি রাজনীতির বিষাদ সিন্ধুর ভয়ঙ্কর ষড়য়ন্ত্র বুকে নিয়ে বিরাজমান! চর্যাপদের সিদ্ধপুরুষ কবি ভুসুকু’ বাঙালি শব্দের আবিষ্কারক ছিলেন। চর্যাপদের বাঙালি এনলাইটেনমেন্টের যুগে বুদ্ধাব্দই বঙ্গাব্দ ছিল এবং হিন্দুস্তানি ও পাকিস্তানি রাজনীতির আক্রমণের শিকার বাংলাদেশের বাংলা ভাষা কেন?
ভারতের উগ্র বাদী হিন্দুত্বের বিরুদ্ধে বৌদ্ধ ধর্মের বৌদ্ধ চর্যাপদ রচনা! বহু চড়াই উৎরাইয়ের মধ্য দিয়ে এবং নানা ষড়যন্ত্রের দুর্ভেদ্য প্রাচীর বিদীর্ণ করে প্রতিষ্ঠিত হলো জয় বাংলায় বাংলা ভাষার সর্বপ্রথম বই বৌদ্ধ “চর্যাপদ! বৌদ্ধসিদ্ধাচার্য মহখপন্ডিতগনের বৌদ্ধ চর্যাপদ রচনা ছিল আধুনিক গণতান্ত্রিক অধিকারের মেনিফিষ্টো হিসেবে। ১৯২৮ সালে প্যারিস বিশ্ববিদ্যালয়ে বাঙালির আত্মপরিচয়ের খোঁজে মহষপন্ডিত ও ভাষাতত্ত¡বিদ ডক্টর মোহাম্মদ শহীদুলাহ (ইংরেজীতে তাঁর পি.এইচ. ডি. থিসিসি ছিল) ‘বুড্ডিষ্ট মিষ্টিক সংস বা বৌদ্ধ চর্যাপদ শীর্ষক বই লিখেছেন এবং ধর্মের গোড়ামি ত্যাগ করে ঐতিহাসিক উৎস নিরুপণ করতে গিয়ে বলেছেন, “আমরা বলিতে পারি যে বৌদ্ধগানই (চর্যাপদ) যেমন একদিকে গজলের, তেমনি অন্যদিকে বৈষ্ণব পদাবলীর মূল উৎস। বৌদ্ধগানের শূন্যতা বৈষ্ণব পদাবলীতে রাধা হয়েছে!”
বাংলা ভাষা নিয়ে হিন্দুস্তানি ও পাকিস্তানি রাজনীতির ভয় কেন? একদিকে পাকিস্তানি রাজনীতি গজলের, তেমনি অন্যদিকে হিন্দুস্তানি রাজনীতি বৈষ্ণব পদাবলীর মূল উৎস বাংলা ভাষার আদি নিদশর্নের প্রথম বই বৌদ্ধ চর্যাপদ! হিন্দুস্তানি ও পাকিস্তানি রাজনীতির আক্রমণের শিকার বাংলা ভাষা কেন? সাতচল্লিশের ভারত পাকিস্তান-বিভাজনে বানরের পিঠা ভাগের মত ধর্ম নিয়ে নির্লজ্জ ধর্মান্ধ হিন্দু-মুসলমানে দেশ ভাগ করেছে! ধর্মান্ধ ধর্মের ভারত পাকিস্তান-বিভাজনে হিন্দু-মুসলমান জঙ্গিবাদের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে স্বাধীন বিবেকের ঊর্ধ্বে গিয়ে অন্ধভাবে ধর্মীয় অপব্যাখ্যা সাধারণ মানুষের ওপর চাপিয়ে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করা।
চর্যাপদে বাঙালি MEANS আলোকপ্রাপ্ত সিদ্ধপুরুষ (OR MEN & WOMEN)! ভারতের উগ্র বাদী হিন্দুত্বের জাতিভেদ প্রথার রাজনীতির বিরুদ্ধে বাংলা ভাষার আদি নিদশর্নের প্রথম বই বৌদ্ধ চর্যাপদ রচনায় “আজি ভুসুকু বঙ্গালী ভইলী” চর্যাপদে ৪৯ নং চর্যায় বৌদ্ধসিদ্ধাচার্য মহখপন্ডিত ভুসুকুপাদ আজ আলোকপ্রাপ্ত সিদ্ধপুরুষ বা বাঙালি হলেন! চর্যাপদে আমরা দেখতে পাই সেন আমলে গায়ের জোরে উচ্চবর্ণের হিন্দু শাসকগণ বৌদ্ধগণকে দলিত বানিয়েছিলেন এবং বাঙালী সমাজের এই করুণ ছবি দেখতে পাইচর্যাপদে ৩৩ নং চর্যায়। ”টালত মোর ঘর নাঁহি পড়বেসী। হাড়ীতে ভাত নাঁহি নিতি আবেশী।” এর মানে, নিজ টিলার উপর আমার ঘর। প্রতিবেশী নেই। হাঁড়িতে ভাত নাই, অথচ নিত্য ক্ষুধিত।”
সর্ব ধর্মের মানুষ একত্রে মানুষের ভাই বোন আত্মীয় স্বজন। ধর্মের নাম দিয়ে আমাদের হাজার বছরের পূর্ব বাংলা পূর্ব পাকিস্তান হলো এবং মুসলমান রাজনীতির পাকিস্তানে জাতির মহান নেতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ বাংলাদেশের বাংলা ভাষা বন্ধ করে দিলো। পাকিস্তান সরকারের গুলিতে ঢাকার রাজপথ সালাম, রফিক, বরকতসহ কত শত নাম না জানা শহীদদের রক্তে রক্ত্ক্তা হলো এবং সেই বাংলা ভাষার আন্দোলন আজ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষার জন্মদাতা শহীদ মিনার হয়ে বিরাজমান।
ভারতের স্বাধীনতা কি শুধু ব্রাহ্মণ্যবাদী হিন্দু ধর্মের দেবনাগড়ি বর্ণমালার জন্য? হিন্দুস্তানি ও পাকিস্তানিরাজনীতির বাংলা ভাষা আক্রমণ আমষদের বাঙালির কলিজা ধরে টানে! ১৯১৩ সাল বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সাহিত্যে (বাংলা) নোবেল পুরস্কারে ভ‚ষিত হয়েছেন! ভারত সরকার বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাংলা ভাষার সার্বভৌমত্বকে স্বতন্ত্র ভাষা হিসেবে গণ্য না করে আমাদের বাংলা ভাষাকে দেবনাগড়ির অনুসারী করে রেখেছে। ভারত সরকারের আক্রমণের শিকার বাংলা ভাষা! ভারত সরকার ডিজিটাল দুনিয়ায় বাংলা ভাষার ইউনিকোড কনসোর্টিয়াম নিয়ে বাংলা ভাষাকে দেবনাগড়ির অনুসারী করে রেখেছে কেন? বিশ্বকবি রবীন্দ্র নাথ ঠাকুরের ভাষায়
আমার সকল দু;খের প্রদীপ জ্বেলে
দিবস গেলে করব নিবেদন
আমার ব্যথার পূজা হয়নি সমাপন…!”
Neighboring India is also responsible for this, said Mostafa Jabbar. Addressing Uday Narayan Singh, Dean of the Faculty of Arts and Chair of Linguistics at MIT University, who joined the event from India, he said, ÒBangladesh joined the Unicode Consortium in 2010, albeit belatedly. Earlier in the Unicode Consortium, when the encodings of the Indian language family were done, we did not receive any message from West Bengal, Assam or Tripura. It follows Devanagari in the way it is coded, but as a language Bengali does not fit in the pattern of DevanagariÕ That is why, we are suffering from these problems today.
The use of Bangla NLP including spell checker, dictionary, OCR etc. is being hampered due to non-application of ASCII, Uni and Pramit standards in the use of Bangla language in technology at present. Therefore, he urged the Bangladesh Computer Council to be more vocal about its implementation.
ÒBangla software is my livelihood,Ó proudly remarked the minister and added that Òthe wall between ASCII and Unicode has been torn down.Ó Even then, the complexity of Unicode conversion is not the fault of Bengali speakers; This is the fault of Unicode. So we are still fighting with Unicode. Only the boys and girls of Bangladesh will win this war with their intellect. Rakibul Hasan, author of numerous data science books, AHM Bazlur Rahman, CEO of Bangladesh NGO Network for Radio and Communication and Nipa Jahan, Assistant Professor, Department of Bangla, National University also spoke on the webinar.
টরন্টো বৌদ্ধ সমিতিকে হাতিয়ার করে কানন বড়ুয়ার (আশীষ বড়ুয়া সনদ বড়ুয়ার) প্রবঞ্চনা! টরন্টো বাংলাদেশ বুদ্ধিস্ট বিহার সমিতিকে হাতিয়ার করে শ্রী আশীষ বড়ুয়া সনদ বড়ুয়ার প্রবঞ্চনা প্রসঙ্গ! (১) ২০১৩ সালের ২০ জুলাইয়ের বোষ্টন বৌদ্ধ সম্মেলনে কানন বড়ুয়া (OF VILLAGE UTTAR PADUYA গ্রামের জন্মজাত) বলেন, “বাংলাদেশী টরন্টো বৌদ্ধ সমিতির. সদস্য নষ হ’লে টরন্টোর যুথিকা বড়ুয়া বৌদ্ধ সম্মেলনেগান গাইতে পারবেন না! (২) প্রত্যেক সত্ত¡গণের জীবনধারায় ক্লেশধর্ম হচ্ছে সৎকায়দৃষ্টির প্রতি তীব্র দৃষ্টি আসক্তিতে সনদ বড়ুয়ার প্রবঞ্চনার স্বপ্নভঙ্গ ভ‚মিকায় বাংলাদেশ বুদ্ধিস্ট বিহার অফ টরেন্টোর আশীষ বড়ুয়া (পটিয়া থানার অন্তর্গত জোয়ারা খানখানাবাদ গ্রাম)! – সোনা কান্তি বড়ুয়ার সহধর্মিণী যুথিকা বড়ুয়ার মৃত্যুতে চট্টগ্রামে (ফটিকছড়ি) -নানুপুর গ্রামের সনদ বড়ুয়া টরন্টো তে সোনা কান্তি বড়ুয়ার ফেক আইডি বানিয়ে কানাডাতে ভিক্ষার ঝুলি হাতে চাঁদা তোলছে ((25 APRIL 2023)! আমাদের জাতীয় বিবেকের জবাবদিহিতার শক্তি মরে ধর্ম নামক বিভিন্নভয় ভীতির কবলে। ইতিহাসের স্বপ্নভঙ্গ ভ‚মিকায় সনদ বড়ুয়ার COMMUNITY মন্দির মানে আজীবন চাঁদাবাজির নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান! সোনা কান্তি বড়ুয়াকে নিচে ফেলার ষড়যন্ত্রের পর্দা এখন ফাঁস হয়েছে। আমৃত্যুর দুঃখের তপস্যা এ জীবন, ট্রাজেডি সনদ বড়ুয়ার প্রবঞ্চনা প্রসঙ্গস্বপ্নভঙ্গ! সনদ বড়ুয়া / সোনা কান্তি বড়ুয়ার ফেক আইডি বানিয়ে চাঁদা তোলে কেন?
সম্রাট অশোক ব্রাহ্মণ শাসিত সংস্কৃত ভাষা বাদ দিয়ে বৌদ্ধ ত্রিপিটক পালি ভাষায় প্রকাশনা, প্রচার ও প্রসার করার দায়িত্ব গ্রহন করেছিলেন (300 B. C.)! হিন্দুস্তানি ব্রাহ্মণ্যবাদী হিন্দুরাজনীতি সম্রাট অশোকের পালি বর্ণমালাকে ব্রাহ্মী বর্ণমালা করেছিল কেন? বৌদ্ধদের সর্বস্ব কেড়ে নিয়ে ব্রাহ্মণ্যবাদী হিন্দুরাজনীতি বৌদ্ধদেরকে দলিত বানিয়ে হিন্দুধর্মের নামে নীচু জাত করে মনুষ্যত্ব কেড়ে নিল। হিন্দুস্তানি ব্রাহ্মণ্যবাদী প্রতারণার রাজনীতিতে বৌদ্ধদের বৌদ্ধ ত্রিপিটক, পালি ভাষা, ভারতীয় বৌদ্ধ ভ‚মি ও দেশ দখল করার নাম হিন্দু ধর্ম!
উচ্চবর্ণের হিন্দুরা দলিত নারীদেরকে ধর্ষণ করে হত্যা করছে কেন? দলিতদের জীবনধারণের স্বাধীনতা ভারতে নেই! দলিতদের GIRLS & WOMEN লুন্ঠন RAPING AND KILLING দুর্বৃত্তপনায় তোলপাড় গোটা দলিতজনগোষ্ঠী! আমরা এমন জগন্য ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। দলিত জনতা আজ উচ্চবর্ণের হিন্দু জনতার ঘৃণার অগ্নিগিরিতে বন্দী। ৭৬ বছরের স্বাধীনতায় আজ ও গরীব দলিতগণ ভারতীয় রামরাজ্যে মনুষ্যত্ব অর্জন করতে পারেননি। দলিতদেরই জীবনধারণের স্বাধীনতা ভারতে ও ব্যক্তি নিরাপত্তার অধিকার” ব্রাহ্মণ ও উচ্চবর্ণের শাসনে নেই। মানুষ মানুষকে হিংসা করা আইনত: দন্ডনীয় অপরাধ। হিন্দুরাজনীতি ধর্মকে অপব্যবহার করে ধর্মের দেশে মানুষকে হত্যা করে চলেছে দিনের পর দিন। প্রাণী হত্যা মহাপাপ।প্রাণী হত্যা মহাপাপ।”
বাংলা ভাষার মতোই বৌদ্ধ চর্যাপদ থেকেই অসমীয়া ভাষার উৎপত্তি। এটি মূলত পূর্ব রাজ্যের ভাষা। খ্রিস্টীয় ত্রয়োদশ শতাব্দীতে অসমীয়া সাহিত্যের সবথেকে প্রাচীনতম লিখিত রূপের সন্ধান মেলে। পরবর্তী ক্ষেত্রে চতুর্দশ শতাব্দীতে ছোট ছোট সামন্ত রাজাদের ছত্রছায়ায় অসমীয়া সাহিত্যের আরোও বিকাশ ঘটে। হিন্দুস্তানি ও পাকিস্তানি রাজনীতির প্রবল আধিপত্যের মধ্যে বাংলা ভাষা নিয়ে ভয় কেন?
পালি বর্ণমালার পালি লিপি (বর্ণমালা) থেকে বাংলা, হিন্দী, সংস্কৃত, থাই বর্ণমালাসহ ৩৫টি ভাষায় বর্ণমালার উৎপত্তি। সম্রাট অশোকের শিলালিপি পালি ভাষায় পালি (ব্রাহ্মী) অক্ষরে লেখা আছে এবং উক্ত ব্রাহ্মী লিপি (বর্ণমালা) থেকে বাংলা, হিন্দী, সংস্কৃত, থাই বর্ণমালাসহ ৩৫টি ভাষায় বর্ণমালার উৎপত্তি। পালি বর্ণমালার উৎপত্তি। হিন্দুস্তানি ব্রাহ্মণ্যবাদী হিন্দুরাজনীতি সম্রাট অশোকের পালি বর্ণমালাকে ব্রাহ্মী বর্ণমালা করেছিল কেন?
বাংলা ভাষার আদি নিদশর্নের প্রথম বই বৌদ্ধ চর্যাপদ! পৃথিবীতে যতগুলি ধর্ম আছে তা’র প্রত্যেকটিতেই দরিদ্র অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়া’বার কথা জোর দিয়ে ঘোষণা করা হয়েছে। বৌদ্ধসিদ্ধাচার্য মহখপন্ডিতগন উগ্র বাদী হিন্দুত্বের জাতিভেদ প্রথার রাজনীতির বিরুদ্ধে বাংলা ভাষার আদি নিদশর্নের প্রথম বই বৌদ্ধ চর্যাপদ মধ্যে রচনা করেন। চর্যাপদের লেখকগণের নাম বৌদ্ধসিদ্ধাচার্য মহষপন্ডিতগন (ভিক্ষুগণ) বা সাধনারত ৮৪ জন বৌদ্ধসিদ্ধাচার্যগন বাংলাভাষার আদি নিদশর্নের প্রথম বই “চর্যাপদ” খৃষ্ঠীয় অষ্ঠম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যে রচনা করেন। “চর্যাচর্য বিনিশ্চয়” গ্রন্থে চর্যাপদের লেখকগণের মধ্যে (১) কাহ্নপাদের কবিতা (চর্যা)-১৩টি (২)ভুসুকুপাদের কবিতা (চর্যা) ৮টি (৩) সরহপাদ-চর্যা ৪টি (৪) কুক্কুরীপাদ-চর্যা ৩টি (৫) লুই পাদ ৪টি চর্যা রচনা করেন।
হিন্দুস্তানি ও পাকিস্তানি রাজনীতির আক্রমণের শিকার বাংলা ভাষা! উগ্র বাদী হিন্দুত্বের জাতিভেদ প্রথার রাজনীতির বিরুদ্ধে বাংলা ভাষার আদি নিদশর্নের প্রথম বই বৌদ্ধ চর্যাপদ রচনা “আজি ভুসুকু বঙ্গালী ভইলী-বৌদ্ধসিদ্ধাচার্য মহখপন্ডিত ভুসুকু আজ আলোকপ্রাপ্ত সিদ্ধপুরুষ বা বাঙালি হলেন” ঐতিহাসিক ‘বাঙালি’ শব্দের অভ‚তপূর্ব সংযোজন হয়েছিল ৪৯ নম্বর কবিতায় সর্বপ্রথম ‘বাঙালি শব্দ’ মহাকবি ভুসুকু কর্তৃক আবি®কৃত হল। পূজনীয় ব্যক্তির প্রতি সন্মান প্রদর্শন বাঞ্ছনীয়। ভারতে হিন্দুধর্মের পূর্বে মহেঞ্জোদারো মিউজিয়ামে বৌদ্ধধর্মের প্রতœতাত্তিক নিদর্শন বিদ্যমান। ‘বিশ্বশান্তি স্থাপন করতে পৃথিবীর সর্বপ্রথম বাংলা বইয়ের নাম ‘বৌদ্ধ চর্যাপদ (দি বুক অব এনলাইটেনমেন্ট) – আলোকিত বিশ্বের গৌরবোজ্জ্বল প্রতিশ্রুতি। হিন্দু সন্ত্রাসবাদের জন্যে বৌদ্ধগণ মুসলমান হয়েছিলেন!
ভারতে সম্রাট অশোকের বৌদ্ধ ভারত গোলেমালে হিন্দু ইন্ডিয়া হল কেন? ব্রাহ্মণ শাসিত সংস্কৃত ভাষার ব্রাহ্মণ্যবাদে জাতিভেদ প্রথার দুর্বৃত্তপনা! সম্রাট অশোক ব্রাহ্মণ শাসিত সংস্কৃত ভাষা বাদ দিয়ে পালি ভাষা গ্রহন করেছিলেন। সম্রাট অশোকের শিলালিপি পালি ভাষায় পালি (ব্রাহ্মী) অক্ষরে বিরাজমান! ২৩০০ বছর পূর্বে অশোকের মৃত্যুর পর ব্রাহ্মণ্ পুরোহিত ও হিন্দু রাজ শক্তি মানবাধিকার ধ্বংস করতে দিনের পরদিন বৌদ্ধহত্যা যজ্ঞ প্রবর্তন করেছিলেন। সম্রাট অশোকের ঐতিহাসিক বুদ্ধ বন্দনা বৌদ্ধ ঐতিহ্য ধর্মচক্র (অশোক চক্র) নিয়ে স্বাধীন ভারতের জাতীয় পতাকা এবং জাতীয় স্মারক সনদ (এম্বলেম) পরম পূজনীয় গৌতমবুদ্ধের দর্শন (প্রতীত্যসমূৎপাদ বা সমগ্র কার্যকারণ প্রবাহ) বিরাজমান! ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে (শ্রাবণ, ১৩২৩ বঙ্গাব্দ) বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা বৌদ্ধগান ও দোঁহা শিরোনামে সম্পাদকীয় ভ‚মিকাসহ প্রকাশ করেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী। হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মোট ৪৬টি পূর্ণাঙ্গ ও একটি খণ্ডিত পদ পেয়েছিলেন। পুঁথিটির মধ্যে কয়েকটি পাতা ছেঁড়া ছিল।
মহষপন্ডিতপন্ডিত ও ভাষাতত্ত¡বিদ ডক্টর সুনীতিকুমার চট্টোপাধায়ের বিখ্যাত কাজ ‘দ্য অরিজিন অ্যান্ড ডেভলেপমেন্ট অফ দ্য বেঙ্গলি ল্যাঙ্গুয়েজ’, (যেটিকে সংক্ষেপে ‘ওডিবিএল’ বলা হয়)। সেই ভারত ধর্ম-বিবিক্ত অর্থে সেকুলার নয়, এ কালের উগ্র রাষ্ট্রবাদী হিন্দুত্বের ধ্বজাধারীও নয়। সে ভারত উদার, বহুমুখী, বহুভাষী বিষয়টি নিয়ে ‘বাংলা ভাষাতত্তে¡র ভ‚মিকা’ বলে একটি বইও তিনি লিখেছেন। লিখেছেন ‘ভাষাপ্রকাশ বাংলা ব্যাকরণ’। তবে বাংলায় তাঁর বিখ্যাত বই ‘ভারত সংস্কৃতি’। ‘দ্বীপময় ভারত’ও তাঁর আর একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ। কিন্তু এ সব ছাড়াও অসংখ্য গ্রন্থ আছে ডক্টর সুনীতিকুমার চট্টোপাধায়ের! ডক্টর সুনীতিকুমার চট্টোপাধায়ের সারাজীবনের সারস্বত সাধনার পরিচয় নেওয়া প্রায় সাধ্যাতীত ব্যাপার। তিনি ছিলেন তাঁর সময়ে হিউম্যানিটিজের চলমান ভাণ্ডার। মহষপন্ডিত পাণিনির দেশের মানুষ তিনি পাণিনির ঐতিহ্যই বহন করেছেন চিরকাল। কিন্তু তা করতে গিয়ে কখনও শুকনো পণ্ডিত হয়ে থাকেননি। রসের সাধনা থেকে সরে থাকেননি কখনও। সামগ্রিক ভাবে মানুষ, মানুষের খাদ্য-পোশাক-ধর্ম-লোকাচার সংস্কৃতি সব কিছু নিয়েই তাঁর ছিল পক্ষপাতহীন উদার এক জিজ্ঞাসা আর চর্চা। আজ সুনীতিকুমার চট্টোপাধায়ের জন্মদিবসে আমার শ্রদ্ধাঞ্জলি!
আমরা চাই বাংলা ভাষার বাংলাদেশ ও ভারত হবে সারাবিশ্বের জ্ঞান-বিজ্ঞানের চিন্তা-চর্চার প্রাণকেন্দ্র। আগামীর বাংলাদেশ হবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় আলোকিত বাংলাদেশ। তবে জঙ্গিবাদীদের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সমাজ গড়ে তোলার কাজটি সহজ নয়। এ জন্য আমাদের আরও অনেক পথ অতিক্রম করতে হবে। আমরা যখন আত্মত্যাগ করতে শিখেছি; যখন আমাদের রয়েছে ৩০ লাখ শহীদের রক্তের স্রোতধারা; যখন আমাদের সামনে রয়েছে সালাম, রফিক, বরকত সহ কত শত নাম না জানা শহীদদের রক্তের ঋণ, তখন আমাদের এই প্রজন্মকে কেউ বিপথে নিয়ে যেতে পারবে না। আমরা এসব শহীদের রক্ত বৃথা যেতে দিতে পারি না। মেনে নিতে পারি না পরাজয়।
মনুষ্যত্বের বাঁধনে বাংলাদেশের ইসলাম রাজনীতির নামে দিনের পর দিন পাহাড়ী এবং হিন্দু মেয়েদেরকে ধর্ষণের পর বীভৎস হত্যালীলায় বাঙালি মুসলমান ধর্ষকদের কর্তৃক আক্রমনের শিকার কেন? ধর্ষিতষ পাহাড়ী যুবতী নারীর ধর্ষন ও মৃত্যুর জন্যে বাংলাদেশ সরকারই দায়ী। অসহ্য বেদনা এবং নানা অত্যাচারে পাহাড়ী ধর্ষিতার সারা দেহ রক্তাক্ত মুসলমান মানব পশুর বিভীৎস দংশনে থেকে রাস্ট্রপতি বানাচ্ছে আর বাংলাদেশে আদিবাসী শব্দটি ও বিলুপ্ত করে দিয়েছে। আত্ম-নিয়ন্ত্রণ অধিকারসহ আদিবাসীদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি দিতে হবে। আর কতকাল বাংলাদেশে ইসলামি জঙ্গী রাজনীতির দুর্বৃত্তপনায় আদিবাসী জুম্মদদেরকে দুঃখের দহনে করুন রোদনে ধরে তিলে তিলে ধ্বংস করবে? বাংলাদেশে অন্য ধর্মের প্রতি ভয়ঙ্কর বিদ্বেষটাই পার্বত্য চট্টগ্রাম ধর্মান্ধদের অধর্ম! এই ঐতিহাসিক পূঞ্জীভ‚ত দুঃখ ও বেদনায় আদিবাসীগণ কেমনে রাখে আঁখি বারি চাপিয়া?
৭৬ বছরের স্বাধীনতায় আজ ও হিন্দু ধর্মের গরীব দলিতগণ ভারতীয় রামরাজ্যে মনুষ্যত্ব অর্জন করতে পারেননি। দলিতদেরই জীবনধারণের স্বাধীনতা ভারতে ও ব্যক্তি নিরাপত্তার অধিকার” ব্রাহ্মণ ও উচ্চবর্ণের শাসনে নেই। মানুষ মানুষকে হিংসা করা আইনত: দন্ডনীয় অপরাধ। হিন্দুরাজনীতি ধর্মকে অপব্যবহার করে ধর্মের দেশে মানুষকে হত্যা করে চলেছে দিনের পর দিন। প্রাণী হত্যা মহাপাপ।”
লোভী নির্লজ্জ ধর্মান্ধ উচ্চবর্ণের হিন্দুরা ভয়ঙ্কর ধাঁধাঁর আবর্তে ভারতে অমানবিক দলিত বিদ্বেষ দলিতদের GIRLS & WOMEN লুন্ঠন দুর্বৃত্তপনা কেন? দলিতদেরই জীবনধারণের স্বাধীনতা ভারতে নেই। লোভী নির্লজ্জ ধর্মান্ধ উচ্চবর্ণের হিন্দুরা ভয়ঙ্কর ধাঁধাঁর আবর্তে ভারতে অমানবিক দলিত বিদ্বেষ দলিতদের GIRLS & WOMEN লুন্ঠন দুর্বৃত্তপনা কেন? দলিতদেরই জীবনধারণের স্বাধীনতা ভারতে নেই। ভারত মাতার দেশে আইনের শাসনে হিংস্র উচ্চবর্ণের হিন্দুরা ধর্মকে ঢাল তলোয়ারের মত ব্যবহার করছে উচ্চবর্ণের হিন্দুরা HAVE BEEN RAPING দলিত WOMEN & দলিত GIRLS AND KILLED THEM EVERYDAY. লুন্ঠন কেন? এই প্রসঙ্গে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য যে, ধর্মভিত্তিক রাজনীতির অভিশাপে জাতিভেদ প্রথার কোন বিচার আজ ও হয়নি সমাপন।
বিশ্ববৌদ্ধ পুরস্কার প্রাপ্ত প্রখ্যাত মানবতাবাদী লেখক সোনা কান্তি বড়ুয়া (Bachelor of Arts, University of Toronto), The AuthorÕs World famous and glorious New Book entitled ÒPRE – VEDIC MOHENJODARO BUDDHISM & MEDITATION IN THE NUCLEAR AGE , (516 Pages) “ সাবেক সভাপতি, বাংলা সাহিত্য পরিষদ, টরন্টো, খ্যাতিমান ঐতিহাসিক, কথাশিল্পী, বিবিধগ্রন্থ প্রনেতা প্রবাসী কলামিষ্ঠ, লাইব্রেরীয়ান, বিশ্ববৌদ্ধ সৌভ্রতৃত্ব পত্রিকার সহ সম্পাদক এবং জাতিসংঘে বিশ্ববৌদ্ধ প্রতিনিধি