Home কলাম যে বাহনে সারা জীবন

যে বাহনে সারা জীবন

রবার্ট ইগার : (দা ওয়াল্ট ডিজনী কোম্পানির প্রধান নির্বাহী হিসাবে রবার্ট ইগারের পনের বছরে অর্জিত শিক্ষামূলক অভিজ্ঞতা। ২০০৫ সালে রবার্ট ইগার দায়িত্বভার গ্রহণ করেন যখন কোম্পানি এ যাবত কালে সর্বাধিক সঙ্কটময় পরিস্থিতি অতিবাহিত করছে। তিনটি মূলনীতির উপর ভর করে তিনি এগুলেন এক. গুণগত মানের শ্রেষ্ঠতা বজায় রাখা, দুই. নিত্য নতুন প্রযুক্তির সাথে প্রতিযোগিতা না করে প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করা এবং তিন. গন্ডির বাইরে বিশ্বব্যাপী নিজেদের চিন্তা-চেতনার প্রসার ঘটানো। চৌদ্দ বছরে তিনি ডিজনিকে পৃথিবীর সর্ববৃহত মর্যাদাসম্পন্ন মিডিয়া কোম্পানিতে রূপান্তর করলেন। এখন পিক্সার, মার্ভেল, লুকাসফিল্ম, টুয়েন্টি ওয়ান সেঞ্চুরি ফক্স প্রভৃতি স্বনামধন্য কোম্পানির মালিক দা ওয়াল্ট ডিজনি কোম্পানি। রবার্ট ইগারের লেখা “দা রাইড অফ এ লাইফ টাইম” সাপ্তাহিক ‘বাংলা কাগজ’এ ধারাবাহিকভাবে অনুবাদ করছেন উন্নয়ন সংগঠক ও অনুবাদক কোরবান আলী)

চুয়ান্ন.
ত্রয়দশ অধ্যায়
সততা ও ন্যায়পরায়ণতা অমূল্য সম্পদ

(পূর্ব প্রকাশিতের পর) আমি ১৩ তারিখে লস অ্যাঞ্জেলেসে ফিরে আসি। সেদিন বিকেলে দেরিতে পৌঁছালাম এবং সরাসরি একটা প্রস্তুতি সভায় যোগ দিলাম কারণ পরের দিন সকালে ঘোষণা। ইস্টার্ন স্ট্যান্ডার্ড টাইম সকাল ৭টায় আমাকে গুড মর্নিং আমেরিকায় যাওয়ার নির্ধারিত সময় ছিল অর্থাত ডিজনি লটের স্টুডিওতে তখন প্যাসিফিক স্ট্যান্ডার্ড টাইম অনুসারে ভোর ৩:০০টা। গুড মর্নিং আমেরিকায় সরাসরি ঘোষণা দেবার জন্য আমাকে ভোর ৪.০০টায় তৈরি থাকতে হবে। প্রস্তুতি সভা চলছে এমন সময় আমাদের মানব সম্পদ বিভাগের প্রধান জেইন পার্কার ভিতরে এসে আমাকে জিজ্ঞেস করলেন ইএসপিএনের প্রেসিডেন্ট জন স্কিপার আমার সাথে যোগাযোগ করেছেন কিনা?
আমি বললাম, ‘না, কি খবর?’

জেইনের চেহারা দেখে মনে হচ্ছিল খারাপ কিছু ঘটেছে এবং আমি অবিলম্বে জিজ্ঞাসা করলাম এটা কি এমন কোন ঘটনা যা এখনই ব্যাবস্থা নিতে হবে? নাকি আমরা পরের দিন ফক্স অধিগ্রহণ ঘোষণা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে পারি? জেইন বললেন, ‘এটা একটা খারাপ সংবাদ, তবে আমরা ঘোষণা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে পারি।’

ডিসেম্বরের ১৪ তারিখ আমার কর্মজীবনের সবচেয়ে ব্যাস্ততম দিনগুলির মধ্যে একটা যা বহুভাগে বিভক্ত ছিল। আমার ক্যালেন্ডারের নোটের দিকে পিছন ফিরে তাকালে দেখতে পাই: গুডমর্নিং আমেরকায় সরাসরি অধিগ্রহণ ঘোষণা ভোর ৪.০০টা, বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে অন-লাইন সম্মেলন সকাল ৫.০০টায়, সিএনবিসিতে লাইভ সাক্ষাত্কার সকাল ৬.০০টায়, ব্লুমবার্গ টেলিভিশনে সকাল ৬.২০টা, সকাল ৭.০০টায় বিনিয়োগকারীদের সাথে ভিডিও কনফারেন্স, সকাল ৮টা থেকে দুপুর পর্যন্ত সিনেটর চাক শুমার এবং মিচের ম্যাককনেলের সাথে ভিডিও কল, তারপর প্রতিনিধি ন্যান্সি পেলোসি এবং কংগ্রেসের অন্যান্য সদস্যদের বেশ কয়েকজনের সাথে নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়া শুরু করার আলাপ-আলোচনা। অবশেষে বিকেলে জেইন আমার অফিসে আমার সাথে কথা বলার জন্য এসে হাজির হলেন, আগের দিন তাকে ফিরিয়ে দিয়েছিলাম। তিনি বললেন জন স্কিপার মাদকের সমস্যা স্বীকার করেছেন, যা তার জীবনে অন্যান্য গুরুতর জটিলতার সৃষ্টি করেছে এবং কোম্পানিকেও বিপদে ফেলতে পারে। পরের দিন জনের সাথে কথা বলার জন্য একটা ফোনকল নির্ধারণ করলাম। তারপর বাড়ি গেলাম। কারণ ইথাকা কলেজের এক দল ছাত্রের সাথে স্কইপে কথা বলার জন্য আজকের বিকেল অনেক আগেই নির্ধারিত ছিল। বিনোদন এবং মিডিয়া শিল্পের ভবিষ্যত নিয়ে কথা বলতে হবে। বিষয়টি আমার আত্মার সাথে সংশ্লিষ্ট।

পরের দিন সকালে জন এবং আমি কথা বললাম। তিনি স্বীকার করলেন তার ভয়ানক ব্যক্তিগত সমস্যার কথা এবং জেইনের বর্ণনা আনুসারে আমি তার সাথে কথা বললাম। তাকে বললাম পরের সোমবার তাকে পদত্যাগ করতে হবে। আমার বিবেচনায় জন অত্যন্ত স্মার্ট, বৈষয়িক, প্রতিভাবান এবং অনুগত নির্বাহী ছিলেন। কোম্পানির সততা তার লোকেদের সততার উপর নির্ভর করে জন তার স্পষ্ট উদাহরণ। আমি ব্যক্তিগতভাবে তাকে খুব স্নেহ করতাম এবং তার শুভাকাঙ্খী ছিলাম কিন্তু তিনি এমন কিছু বেছে নিলেন যা ডিজনির নীতি লঙ্ঘন করে। তাকে যেতে দেওয়া কোম্পানির জন্য একটা বেদনাদায়ক সিদ্ধান্ত। এতদ সত্বেও সিদ্ধান্তটি সঠিক ছিল। আমরা প্রধান নির্বাহী হবার পরে জনকে হারানো কোম্পানির জন্য এবং আমার জন্য সবচেয়ে বড় ক্ষতি।

রুপার্টের সাথে চুক্তি সম্পন্ন হবার সাথে সাথে সরকারী নিয়ন্ত্রণ সংস্থার জটিল প্রক্রিয়া শুরু করা হল যাতে করে নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন পেতে দেড়ি না হয়। সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) কাছে একগুচ্ছ নথিপত্র জমা দেয়া হয়েছে। এখানে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে – চুক্তির বিশদ বিবরণ, উভয় কোম্পানির আর্থিক বিবরণ সমূহ এবং একটা নির্ধারিত সময় কাঠামো। এ সমস্ত নথিপত্র স্বচ্ছভাবে বর্ণনা করে যে চুক্তিটি কীভাবে সম্পন্ন হয়েছে (এখানে রুপার্টের সাথে আমাদের অধিগ্রহণ সংক্রান্ত প্রথম আলাপ-আলোচনার বিবরণ এবং আমাদের পরবর্তী সমস্ত মিটিং এর বিবরণ অন্তর্ভূক্ত রয়েছে)। এসইসি নথিপত্র অনুমোদন করলেই উভয় কোম্পানি তার শেয়ারহোল্ডারদের কাছে একটি প্রক্সি ভোটের ব্যালট মেল করে, যাতে ক্রয়-বিক্রয়ের সমস্ত বিবরণ এবং উভয় কোম্পানির বোর্ডের একটি সুপারিশ অন্তর্ভুক্ত থাকে যাতে করে শেয়ারহোল্ডাররা চুক্তিটি অনুমোদন করেন। ভোটের একটা সময়কালও নির্ধারণ করে দেয়া হয়, যা একটা শেয়ারহোল্ডার মিটিং দিয়ে শেষ হয়, যেখানে সমস্ত ভোট গণনা করা হয়। এই পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হতে ছয় মাস পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারে এবং এই সময়ের মধ্যে অন্যান্য সংস্থাগুলি প্রতিযোগী হিসেবে বিড মূল্য দাখিল করতে পারে।

আমাদের অধিগ্রহণ প্রক্রিটি বেশ জটিল ছিল। আমরা ধরে নিয়েছিলাম যে নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদনের জন্য আমাদের একটি স্বচ্ছ পথ রয়েছে (যার জন্য ফক্স বোর্ড কমকাস্টকে বাদ দিয়ে আমাদের অপেক্ষাকৃত কম মূল্যকে প্রথম স্থানে অনুমোদন দিয়েছেন) এবং ফক্সের শেয়ারহোল্ডাররা জুন ২০১৮ এর নির্ধারিত মিটিংয়ে এটির অনুমোদন দেবেন। শুধুমাত্র একটি সম্ভাব্য বাধা চোখে পড়ে। এই সমস্ত কিছু এগিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে নিউইয়র্কের একজন জেলা আদালতের বিচারক টাইম ওয়ার্নারের অধিগ্রহণ প্রক্রিয়াকে বাধা দেওয়ার জন্য আমেরিকান টেলিফোন এন্ড টেলিগ্রাফ কোম্পানির বিরুদ্ধে বিচার বিভাগ দ্বারা আনিত একটা মামলার কথা ভাবছিলেন। কমকাস্ট এটি মনোযোগ সহকারে দেখছিল। যদি বিচারক বিচার বিভাগের পক্ষে রায় দেন এবং চুক্তিটি অবরুদ্ধ হয়ে যায় তবে কমকাস্ট সিদ্ধান্তে আসবে যে তারাও অনুরূপ বাধার সম্মুখীন হবে এবং ফক্সের অধিগ্রহণের জন্য আরেকটি বিড করার আশা ত্যাগ করবে। আর যদি আমেরিকান টেলিফোন এন্ড টেলিগ্রাফ কোম্পানি জিতে যায় তবে তারা একটি উচ্চতর অফার নিয়ে ফিরে আসার জন্য সাহসী হতে পারে। তখন তারা ধরে নেবে ফক্স বোর্ড এবং হেরহোল্ডাররা নিয়ন্ত্রক বাধাগুলির দ্বারা আর নিরুত্সাহিত হবেন না।

আমরা যা করতে পারি তা হল আমরা ফক্স অধিগ্রহণ করছি এটিকে সত্য ধরে এগিয়ে যাতে পারি এবং সেই বাস্তবতার আলোকে প্রস্তুতি শুরু করতে পারি। আমরা রুপার্টের সাথে চুক্তিতে সম্মত হওয়ার অল্প কিছু দিনের মধ্যে আমি এই দুটি বিশাল কোম্পানিকে কীভাবে একত্রিত করব সেই বিষয়ে চিন্তা করতে শুরু করি। দুটি কোম্পনি শুধু একত্রিত করলেই চলবে না; মান সংরক্ষণ এবং নতুন মূল্য সৃষ্টি করার জন্য তাদের সাবধানে একিভূত করতে হবে। তাই আমি নিজেকে প্রশ্ন করতে থাকলাম: নতুন কোম্পানির চেহারা কেমন হবে? বা কেমন হতে পারে? বা কেমন হওয়া উচিত? আমি যদি ইতিহাস মুছে ফেলি এবং এই সমস্ত সম্পদ দিয়ে সম্পূর্ণ নতুন কিছু সৃষ্টি করি তবে তার গঠন প্রক্রিয়া কীভাবে সম্পন্ন করা হবে? আমি আমাদের ক্রিসমাস ছুটি থেকে ফিরে এসে আমার অফিসের পাশের কনফারেন্স রুমে একটি হোয়াইটবোর্ড টেনে নিয়ে বিচার বিশ্লেষণ শুরু করলাম। (২০০৫ সালে স্টিভ জবসের সাথে হোয়াইটবোর্ডে কাজ করেছিলাম এরপর এই প্রথম আমি হোয়াইটবোর্ডের সামনে দাঁড়ালাম!)

আমি প্রথম যে কাজটি করেছি তা হল ‘প্রযুক্তি’ আর ‘বিষয়বস্তুকে’ আলাদা করেছি। আমাদের বিষয়বস্তু সমূহের তিনটি গ্রæপ থাকবে: চলচ্চিত্র (ওয়াল্ট ডিজনি অ্যানিমেশন, ডিজনি স্টুডিও, পিক্সার, মার্ভেল, লুকাসফিল্ম, টুয়েন্টিথ সেঞ্চুরি ফক্স, ফক্স ২০০০, ফক্স সার্চলাইট), টেলিভিশন (এবিসি, এবিসি নিউজ, ডিজনি টেলিভিশন), ডিজনি চ্যানেল, ফ্রিফর্ম, এফএক্স, ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক, এবং স্পোর্টস (ইএসপিএন)। এসব হোয়াইটবোর্ডের বাম দিকে লিখলাম। অন্য দিকে লিখলাম প্রযুক্তি : অ্যাপস, ভোক্তা পরিসেবা, গ্রাহক সংগ্রহ এবং গ্রাহক ধরে রাখা, ডেটা ম্যানেজমেন্ট, বিক্রয়, বিতরণ এবং আরও অনেক কিছু। সহজভাবে ধারণাটি ছিল বিষয়বস্তু সৃষ্টিকারী লোকজন সৃজনশীলতার উপর ফোকাস করবেন এবং প্রযুক্তিবিদরা কীভাবে জিনিসগুলি বিতরণের ব্যাবস্থা করতে হবে তার উপর ফোকাস করবেন এবং সবচেয়ে সফল উপায়ে রাজস্ব আয়ের পথ অনুসন্ধান করবেন। তারপর বোর্ডের মাঝখানে লিখেছিলাম ‘বিনোদন এবং পণ্য’ যার আওতায় থাকবে: ভোগ্যপণ্য, ডিজনি স্টোর, আমাদের সমস্ত বিশ্বব্যাপী পণ্যদ্রব্য এবং লাইসেন্সিং চুক্তি, ক্রুজ, রিসর্ট এবং আমাদের ছয়টি থিম- পার্ক।

আমি খানিকটা পিছিয়ে গিয়ে বোর্ডের দিকে তাকিয়ে ভাবলাম এটাই আমাদের কোম্পানির আসল প্রতিচ্ছবি। এটিই একটা আধুনিক মিডিয়া সংস্থার আদর্শ চেহারা। আমি শুধু এটার দিকে তাকিয়ে নিজের মধ্যে শক্তি অনুভব করছিলাম। এবং পরের কয়েক দিন আমি নিজেই কাঠামোটা সংশোধন, সংযোজন পরিমার্জন করলাম। সেই সপ্তাহ শেষে আমি আমার দলকে এটি দেখার জন্য আমন্ত্রণ জানালাম— কেভিন মায়ার, জেইন পার্কার, অ্যালান ব্র্যাভারম্যান, ক্রিস্টিন ম্যাকার্থি এবং আমার চিফ অফ স্টাফ ন্যান্সি লি সকলে মিটিং রুমে আসলেন । আমি বললাম, ‘আমি আপনাদেরকে ভিন্ন কিছু প্রদর্শন করতে যাচ্ছি।’ তারপর আমি তাদের হোয়াইটবোর্ডটা দেখালাম। ‘এই হচ্ছে আমাদের নতুন কোম্পানির অবয়ব।’

‘আপনি এইমাত্র এই কাজটি সম্পন্ন করলেন?’ কেভিন জিজ্ঞেস করলেন।
‘হ্যাঁ, এটি দেখে আপনার কি মনে হচ্ছে?’

তিনি মাথা নাড়লেন। বললেন হ্যাঁ বোঝা যাচ্ছে। এখন একটা কাজই বাকী রয়েছে সেটা হচ্ছে সঠিক জায়গায় সঠিক মানুষের নাম লিখে দেয়া। যে মুহূর্তে আমরা অধিগ্রহণ চুক্তির ঘোষণা করলাম তখন থেকেই উভয় কোম্পানি জুড়ে একটাই উদ্বেগ আলোড়িত হচ্ছে কে কোন বিভাগ পরিচালনা করবে, কে কাকে রিপোর্ট করবে, কার ভূমিকা প্রসারিত হবে বা কোম্পনিতে কার চুক্তির মেয়াদ বাড়বে এবং কিভাবে এতসব নির্ধারিত হবে। গোটা শীত এবং বসন্ত মৌসুম জুড়ে আমি ফক্স নির্বাহীদের সাথে মিটিং করলাম। লস অ্যাঞ্জেলেস, নিউইয়র্ক, লন্ডন, ভারত, এবং লাতিন আমেরিকা ব্যাপী ভ্রমণ করলাম। প্রত্যেক নির্বাহী এবং তাদের ভূমিকা সম্পর্কে জানলাম। তাদের প্রশ্নের উত্তর দিলাম এবং তাদের উদ্বেগ উপশমের জন্য তাদের আশ্বস্ত করলাম। তাদের ডিজনি প্রতিপক্ষের বিপক্ষে তাদের যোগ্যতার অনুমানমূলক পরিমাপ করলাম। শেয়ারহোল্ডাররা ভোট দেওয়ার পরে-অনুমান করা হচ্ছে আমেরিকান টেলিফোন এন্ড টেলিগ্রাফ সংক্রান্ত আদালতের আদেশ কমকাস্টের পথ রুদ্ধ করেনি। কর্মী পছন্দের বিষয়ে আমাকে খুব দ্রুত অনেক কঠিন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে এবং পুনর্গঠন প্রক্রিয়া শুরু করার জন্য আমাকে প্রস্তুত থাকতে হবে। (চলবে)
কোরবান আলী, অনুবাদক, টরোন্ট, ক্যানাডা।

Exit mobile version