অনলাইন ডেস্ক : বড়দিনের আগে ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চল খেরসনে গতকাল শনিবার ভয়াবহ বিমান হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। এ হামলায় অন্তত ১০ জন নিহত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করেছেন ইউক্রেনের কর্মকর্তারা।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, রুশ বিমান বাহিনীর চালানো এ হামলায় খেরসনের কেন্দ্রীয় ভাগের বেশ কয়েকটি আবাসিক ও প্রশাসনিক ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
হামলার পর ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, ওই এলাকায় কোনো সামরিক অবকাঠামো বা স্থাপনা ছিল না।
চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে প্রথম হামলা চালায় রাশিয়া। এরপর ইউক্রেনের আঞ্চলিক রাজধানীগুলোর মধ্যে শুধুমাত্র খেরসন শহর দখল করতে পেরেছিল রুশ সেনারা। তবে ইউক্রেনীয় সেনাদের পাল্টা হামলার মুখে নভেম্বরে খেরসন শহর থেকে পিছু হটে খেরসনের দিনিপ্রো নদীর অপর প্রান্তে চলে যেতে বাধ্য হয় রুশ বাহিনী। তবে শহরটি ছাড়ার পর দূরপাল্লার অস্ত্র ও বিমান ব্যবহার করে সেখানে হামলা চালানো শুরু করে তারা।
সর্বশেষ ভয়বহ হামলার পর ধারণকৃত একটি ভিডিওতে দেখা যায়, বেশ কয়েকটি মরদেহ ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে। গাড়ি ও ভবনে আগুন জ্বলছে।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি হামলার ব্যাপারে টেলিগ্রামে লিখেছেন, ‘হামলার এ ছবিগুলো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হয়ত ‘সংবেদনশীল কন্টেন্ট’ হিসেবে চিহ্নিত করা হবে। কিন্তু এগুলো সংবেদনশীল কন্টেন্ট নয় এটি ইউক্রেন এবং ইউক্রেনীয়দের প্রকৃত জীবন।’
জেলেনস্কি দাবি করেছেন, শুধুমাত্র সাধারণ মানুষকে ভয় দেখাতে ও নিজেরা আনন্দ পেতে এতগুলো মানুষকে মেরে ফেলেছে রাশিয়া। তবে রাশিয়া সব সময় দাবি করে থাকে, তারা কোনো বেসামরিক স্থাপনায় হামলা চালায় না।
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চল খেরসনে বড়দিনের আগে গতকাল শনিবার ভয়াবহ বিমান হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, এ হামলায় অন্তত ১০ জন নিহত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করেছেন ইউক্রেনের কর্মকর্তারা।
রুশ বিমান বাহিনীর চালানো এ হামলায় খেরসনের কেন্দ্রীয় ভাগের বেশ কয়েকটি আবাসিক ও প্রশাসনিক ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
হামলার পর ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, ওই এলাকায় কোনো সামরিক অবকাঠামো বা স্থাপনা ছিল না। চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে প্রথম হামলা চালায় রাশিয়া। এরপর ইউক্রেনের আঞ্চলিক রাজধানীগুলোর মধ্যে শুধুমাত্র খেরসন শহর দখল করতে পেরেছিল রুশ সেনারা। তবে ইউক্রেনীয় সেনাদের পাল্টা হামলার মুখে নভেম্বরে খেরসন শহর থেকে পিছু হটে খেরসনের দিনিপ্রো নদীর অপর প্রান্তে চলে যেতে বাধ্য হয় রুশ বাহিনী। তবে শহরটি ছাড়ার পর দূরপাল্লার অস্ত্র ও বিমান ব্যবহার করে সেখানে হামলা চালানো শুরু করে তারা।
সর্বশেষ ভয়বহ হামলার পর ধারণকৃত একটি ভিডিওতে দেখা যায়, বেশ কয়েকটি মরদেহ ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে। গাড়ি ও ভবনে আগুন জ্বলছে।