অনলাইন ডেস্ক : ওডেসায় রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা সত্ত্বেও ইউক্রেন কৃষ্ণসাগর বন্দর থেকে খাদ্যশস্য রপ্তানি পুনরায় শুরু করার ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেছে। দেশটি বলেছে, তারা রপ্তানি শুরুর কাজ এগিয়ে নিচ্ছে। তবে চুক্তির পরপরই হামলায় হতাশা প্রকাশ করেছেন ইউক্রেনের নেতারা। খবর আলজাজিরা ও রয়টার্সের। বিশ্বব্যাপী চলমান খাদ্য ঘাটতি কমানোর জন্য ইউক্রেনের শস্য রপ্তানির সুযোগ দিতে শুক্রবার জাতিসংঘ, ইউক্রেন, রাশিয়া ও তুরস্ক চুক্তি করলেও তার প্রতি মস্কো সম্মান দেখাবে কিনা, তা নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ওডেসায় শনিবারের হামলাকে বর্বরতা বলে নিন্দা করেছেন এবং বলেছেন, চুক্তি বাস্তবায়নে মস্কোকে বিশ্বাস করা যায় না। পরে ইউক্রেনের সরকারি সম্প্রচারমাধ্যম সাসপিলন দেশটির সামরিক বাহিনীর উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছে, রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ওডেসা বন্দরের শস্য গুদাম এলাকায় আঘাত করেনি বা উল্লেখযোগ্য ক্ষতি হয়নি। কিয়েভ বলেছে, শস্যের চালান পুনরায় শুরু করার প্রস্তুতি চলমান। দেশটির অবকাঠামো মন্ত্রী ওলেক্সান্ডার কুব্রাকভ ফেসবুক পোস্টে বলেছেন, ‘আমরা আমাদের বন্দর থেকে কৃষি পণ্য রপ্তানি শুরু করার জন্য প্রযুক্তিগত প্রস্তুতি চালিয়ে যাচ্ছি।’ ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ওলেহ উসটেনকো বলেছেন, তাঁরা আগামী ৮-৯ মাসের মধ্যে ৬ কোটি টন শস্য রপ্তানি করতে সক্ষম, যদি তাঁদের বন্দর অবরুদ্ধ করা না হয়।
এদিকে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বলেছেন, রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে শান্তি অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত তাঁর দেশ কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবে। তিনি আশা প্রকাশ করেছেন, ইউক্রেনের বন্দর থেকে শস্য রপ্তানি বিশ্বব্যাপী খাদ্য সংকট কাটিয়ে উঠতে অবদান রাখবে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন অভিযোগ করেছেন, রাশিয়া বৈশ্বিক খাদ্য সংকটকে বাড়িয়ে দিয়েছে। ওডেসা বন্দরে হামলার নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, চুক্তির ব্যাপারে রাশিয়া যে অঙ্গীকার করেছে, তার নির্ভরযোগ্যতাকে গুরুতর সন্দেহের মুখে ঠেলে দিয়েছে এ হামলা।
অনলাইন ডেস্ক : ওডেসায় রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা সত্ত্বেও ইউক্রেন কৃষ্ণসাগর বন্দর থেকে খাদ্যশস্য রপ্তানি পুনরায় শুরু করার ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেছে। দেশটি বলেছে, তারা রপ্তানি শুরুর কাজ এগিয়ে নিচ্ছে। তবে চুক্তির পরপরই হামলায় হতাশা প্রকাশ করেছেন ইউক্রেনের নেতারা। খবর আলজাজিরা ও রয়টার্সের। বিশ্বব্যাপী চলমান খাদ্য ঘাটতি কমানোর জন্য ইউক্রেনের শস্য রপ্তানির সুযোগ দিতে শুক্রবার জাতিসংঘ, ইউক্রেন, রাশিয়া ও তুরস্ক চুক্তি করলেও তার প্রতি মস্কো সম্মান দেখাবে কিনা, তা নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ওডেসায় শনিবারের হামলাকে বর্বরতা বলে নিন্দা করেছেন এবং বলেছেন, চুক্তি বাস্তবায়নে মস্কোকে বিশ্বাস করা যায় না। পরে ইউক্রেনের সরকারি সম্প্রচারমাধ্যম সাসপিলন দেশটির সামরিক বাহিনীর উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছে, রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ওডেসা বন্দরের শস্য গুদাম এলাকায় আঘাত করেনি বা উল্লেখযোগ্য ক্ষতি হয়নি। কিয়েভ বলেছে, শস্যের চালান পুনরায় শুরু করার প্রস্তুতি চলমান। দেশটির অবকাঠামো মন্ত্রী ওলেক্সান্ডার কুব্রাকভ ফেসবুক পোস্টে বলেছেন, ‘আমরা আমাদের বন্দর থেকে কৃষি পণ্য রপ্তানি শুরু করার জন্য প্রযুক্তিগত প্রস্তুতি চালিয়ে যাচ্ছি।’ ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ওলেহ উসটেনকো বলেছেন, তাঁরা আগামী ৮-৯ মাসের মধ্যে ৬ কোটি টন শস্য রপ্তানি করতে সক্ষম, যদি তাঁদের বন্দর অবরুদ্ধ করা না হয়।
এদিকে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বলেছেন, রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে শান্তি অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত তাঁর দেশ কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবে। তিনি আশা প্রকাশ করেছেন, ইউক্রেনের বন্দর থেকে শস্য রপ্তানি বিশ্বব্যাপী খাদ্য সংকট কাটিয়ে উঠতে অবদান রাখবে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন অভিযোগ করেছেন, রাশিয়া বৈশ্বিক খাদ্য সংকটকে বাড়িয়ে দিয়েছে। ওডেসা বন্দরে হামলার নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, চুক্তির ব্যাপারে রাশিয়া যে অঙ্গীকার করেছে, তার নির্ভরযোগ্যতাকে গুরুতর সন্দেহের মুখে ঠেলে দিয়েছে এ হামলা।