অনলাইন ডেস্ক : আন্তর্জাতিক মুদ্রাবাজারে অন্যান্য মুদ্রার বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের দাম আরও কমেছে। দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভের (ফেড) চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েল বলেছেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসছে।
পরিপ্রেক্ষিতে ব্যবসায়ীরা মনে করছেন, সুদের হার আর বাড়াতে নাও পারে ফেড। এতে মার্কিন মুদ্রার মূল্য অধিক হ্রাস পেয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
বুধবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দিনের শুরুতে এশিয়ায় বাণিজ্যে লোকসান পুনরুদ্ধারে সংগ্রাম করেছে ইউএস ডলার। আগের কার্যদিবসেও (মঙ্গলবার, ৭ ফেব্রুয়ারি) যার মান কমে।
এদিন ব্রিটিশ মুদ্রা স্টার্লিংয়ের দর ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে শূন্য দশমিক ০৬ শতাংশ। প্রতি স্টার্লিং বিক্রি হয়েছে ১ ডলার ২০৫৭ সেন্টে।
ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের (ইইউ) প্রধান মুদ্রা ইউরোর মান বৃদ্ধি পেয়েছে শূন্য দশমিক ০৪ শতাংশ। প্রতি ইউরোর দাম নিষ্পত্তি হয়েছে ১ ডলার ০৭৩২ সেন্টে। গত ৯ জানুয়ারির পর যা সর্বোচ্চ।
ডলার সূচকের পতন ঘটেছে শূন্য দশমিক ৩ শতাংশ। এখন সেটা ১০৩ দশমিক ৩১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এর আগে ১ মাসের মধ্যে তা ছিল সবচেয়ে বেশি।
জাপানের মুদ্রা ইয়েনের বিনিময় হার বেড়েছে শূন্য দশমিক ১৬ শতাংশ। ডলারপ্রতি মূল্য স্থির হয়েছে ১৩০ দশমিক ৮৮ ইয়েনে।
নিউজিল্যান্ডের মুদ্রার মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে শূন্য দশমিক ০২ শতাংশ। প্রতিটি কিউই ডলার বিকিয়েছে শূন্য দশমিক ৬৩২৬৫ মার্কিন ডলারে।
আর অস্ট্রেলিয়ার মুদ্রা শক্তিশালী হয়েছে শূন্য দশমিক ১১ শতাংশ। প্রতিটি অসি ডলার বিক্রি হয়েছে শূন্য দশমিক ৬৯৭৫ ইউএস ডলারে।