অনলাইন ডেস্ক : এক সংবাদ সম্মেলনে এমন সতর্কবাতা উচ্চারণ করেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) ইউরোপের প্রধান হ্যান ক্লুগে।
তিনি বলেন, গত ১০ সপ্তাহ ধরে ইউরোপে করোনা সংক্রমণের গতি ছিল নিম্নমুখী। কিন্তু পরিস্থিতির পরিবর্তন হয়েছে। নাগরিকদের অবাধ চলাফেরা, ভ্রমণ, জনসমাগম এবং সামাজিক নিষেধাজ্ঞা শিথিলের ফলে এমন ঘটছে।
তিনি আশঙ্কা করে বলেন, মানুষ যদি সামাজিক নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে আবারও অবাধে চলাচল করে তাহলে এই অঞ্চলে করোনার আরেকটি ঢেউ আঘাত হানবে।
এছাড়া হ্যান ক্লুগে জানান, ইউরো ২০২০ কোভিডের একটি সুপার স্প্রেডার হয়ে দাঁড়াতে পারে।
এদিকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) ওষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইউরোপিয়ান মেডিসিন্স এজেন্সি (ইএমএ) ভ্যাকসিন কৌশল প্রধান মার্কো কাভালেরি জানান, ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার বিষয়ে তারা সচেতন।
তিনি বলেন, ইইউর অনুমোদন পাওয়া চারটি টিকা ফাইজার-বায়োএনটেক, মডার্না, অ্যাস্ট্রাজেনেকা এবং জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা ইউরোপে ছড়ানো করোনাভাইরাসের সব ভ্যারিয়েন্টের বিরুদ্ধে সুরক্ষা দিচ্ছে। বিষয়টিকে ভরসাজনক বিষয় বলে মনে করছে ইউরোপিয়ান মেডিসিনস এজেন্সি (ইএমএ)।